প্রতি বছরই এই দৃশ্য দেখা যায়। আর নাচ দেখতে ভিড় জমান লক্ষ লক্ষ মানুষ। পুজোর পর অঞ্জলি হয়ে গেলে মায়ের মূর্তিকে মণ্ডপের বাইরে নিয়ে আসা হয়। বিসর্জনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। এরপর ঘাট পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার পথে চলে নাচ। মায়ের মূর্তি একটি বাঁশের মাচায় করে ঘাড়ে বয়ে নিয়ে চলেন ভক্তরা। তাদের পিছন পিছন আরও অগণিত ভক্তের ঢল নামে। কাঁধে বাঁশ থাকা অবস্থাতেই লাফিয়ে লাফিয়ে নাচের ভঙ্গি করেন ভক্তরা। ফলে নেচে ওঠেন মা কালীও। দূর থেকে এই দৃশ্য আকর্ষণ করে সকলকে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ প্রকৃতির মধ্যে হারিয়ে যেতে চান? তাহলে পাহাড়ের এই গ্রামই আপনার জন্য পারফেক্ট, ঘুরে আসুন
আরও পড়ুনঃ প্রকৃতির মধ্যে হারিয়ে যেতে চান? তাহলে পাহাড়ের এই গ্রামই আপনার জন্য পারফেক্ট, ঘুরে আসুন
শান্তিপুরের বামাকালীর পুজোর পরদিনই এই নাচ হয়। বিসর্জনের আয়োজন পুজো শেষ হলেই শুরু হয়ে যায়। শান্তিপুরের ঐতিহ্যবাহী এই পুজোর পরদিনই বিসর্জন দেওয়া হয়। ভক্তদের হাতে থাকে মশাল। সেই মশালের আলোই আলো জোগায় মায়ের বিসর্জনের পথে। এই বিসর্জন শোভাযাত্রা দেখতে ভিড় করেন অগণিত ভক্ত।
নবাব মল্লিক ও রুদ্র নারায়ণ রায়