যদিও, পুলিশের তরফে প্রতিটি রাজনৈতিক দলকেই মিছিল-মিটিং থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। তবে সেই নির্দেশিকা উপেক্ষা করেই শিয়ালদহ থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিল করে আইএসএফ। প্রসঙ্গত, শনিবার দলের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে ধর্মতলায় একটি সভার আয়োজন করেছিল আইএসএফ। আইএসএফের অভিযোগ, সেই সভায় যোগদান করার জন্য কলকাতা আসার পথে ভাঙড়ে তাদের দলের সমর্থকরা আক্রান্ত হন।
advertisement
আরও পড়ুন: দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে আবার কখনও চোখ থেকে অনবরত জল পড়া, এই লক্ষণগুলি খুবই মারাত্মক! জানুন
তৃণমূল কর্মীরা নওশাদ সিদ্দিকির দলের সমর্থকদের মারধর করে বলে অভিযোগ। অপর দিকে, আইএসএফের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ তোলে ভাঙড়ের তৃণমূল কর্মীরাও। ভাঙড়ের ঘটনার পর ধর্মতলায় দুপুর থেকেই অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করে আইএসএফের কর্মী-সমর্থকেরা। সেখান থেকেই গ্রেফতার হন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি।
আরও পড়ুন: সামনেই মাধ্যমিক, অঙ্কে দুর্দান্ত রেজাল্ট করতে টিপস দিলেন রামকৃষ্ণ মিশনের শিক্ষক
তবে হাতে বিষের ইঞ্জেকশন কেন নিয়েছেন তিনি ? বসির বলেন, 'আমার এই অনশন যাতে কেউ ব্যাঘাত না করে তার জন্যেই এটা হাতে নিয়েছি। এঁদের বিরাট ক্ষমতা। আমাকে যে কোনও সময় তুলে নিতে পারে। যতক্ষণ না ভাইজানকে মুক্ত করা হচ্ছে ততক্ষণ আমি বিক্ষোভ করে যাব।' বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছেন, যে কোনও সময় তাকে পুলিশ ধরে নিয়ে যেতে পারে, সেরকম আশঙ্কা করছেন তিনি। জোর করে তুলে নিয়ে যেতে পারে বলেই তিনি বিষ ইঞ্জেকশন হাতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন বলে দাবি।ভাঙড়ের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি-সহ ১৮ আইএসএফ নেতা-কর্মীর গ্রেফতারির প্রতিবাদে এই মিছিল করা হয়।
সুমন সাহা