সূত্রের খবর তল্লাশি চলাকালীন শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার নামখানা লাইনের লক্ষ্মীকান্তপুর স্টেশন আরপিএফ এর নজরদারির সময় ট্রেনের ভিতরে সাপগুলি পাওয়া যায়। পরে সেগুলিকে উদ্ধার করে কাকদ্বীপ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। রবিবার রাতে গোসাপগুলিকে বন দফতরের নামখানা রেঞ্জের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ১৮৯ থেকে এক লাফে দশ হাজার! স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা নিয়ে ভোল বদল কমিশনের
advertisement
গোসাপের চামড়া চোরাচালানকারীরা বিদেশে পাচার করে। সেই সঙ্গে গোসাপ মেরে অবৈধভাবে মাংস রান্না করে খান অনেকেই। এ ছাড়াও গোসাপের চামড়া দিয়ে ঘুমোট নামের এক বাদ্যযন্ত্র তৈরি হয়। ফলে গোসাপ মারেন অনেক চোরাচালানকারীরা।
গোসাপ মারা আইনত অপরাধ। এটি বিপন্ন তালিকাভুক্ত। বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, মোট ১৪টি গোসাপ পাওয়া গিয়েছে। তার মধ্যে দু’টি মৃত। তবে কে বা কারা এই গোসাপগুলি পাচার করছিল তা এখনও জানা যায়নি।য
সেজন্য কী উদ্দেশ্যে গোসাপ ট্রেনে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তা জানা যায়নি। গোটা ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে আরপিএফ ও কাকদ্বীপ থানার পুলিশ। দোষীদের দ্রুত চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
নবাব মল্লিক