আরও পড়ুন: নিমেষে পাল্টে যাবে ঘরের সৌন্দর্য! অন্দরসজ্জায় যোগ করুন বনসাই, ক্যাকটাস
হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করা হয়, ভগবান রামচন্দ্র মকর সংক্রান্তির দিনেই একটি ঘুড়ি উড়িয়ে ছিলেন। আর সেই ঘুড়িটি পৌঁছেছিল ইন্দ্রলোকে। তারপর থেকেই পৃথিবীতে ঘুড়ি ওড়ানোর প্রচলন শুরু হয়। পৌষ সংক্রান্তিতে গোটা পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় আকাশে রঙবেরঙের ঘুড়ি উড়তে দেখা যায়। আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়, ঘুড়ি কেনা তার সুতোতে মাঞ্জা দেওয়া সবকিছুই। শুধু বাংলাই নয় সারা দেশ জুড়ে পলিত হয় মকর সংক্রান্তি। এই ঘুড়ি উৎসব বা ঘুড়ি ওড়ানো নিয়ে যে বিশ্বাসই থাকুক না কেন, এই দিনটিকে এইভাবেই উদযাপন করেন বাঙালিরা।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘এই’ ভাবে বানান ধনেপাতার চাটনি! সেদিন আর কোনও পদ লাগবেই না বাড়িতে
যদিও এর পেছনে একটি বৈজ্ঞানিক যুক্তি রয়েছে । মকর সংক্রান্তির দিনে ঘুড়ি ওড়াতে গেলে বাইরে বেরোতেই হবে। আর সারাদিন বাইরে থাকলে সূর্যের আলো মানুষের শরীর ছুঁয়ে যাবে। শীতকালে এমনিতেই সূর্যের তাপ আমাদের আরাম দেয়। আর এই তাপ স্বাস্থ্যের পক্ষেও যথেষ্ট ভালো বলে মনে করা হয়। একই সঙ্গে ঘুড়ি ওউড়ানোর সময় কোন ব্যক্তির হাত এবং শরীর দুটোই সমান ভাবে ব্যস্ত থাকে । তাতে খানিকটা ব্যায়ামও হয়।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
ধর্মীয় বিশ্বাস বা বৈজ্ঞানিক কারণ যাই হোক, এদিন আকাশে ঘুড়ির লড়াইয়ে মাতবে অনেকই আর একন তারই প্রস্তুতি তুঙ্গে।
সুমন সাহা