ঠিক কী করে তৈরি করা হত ওই মশা মারা তেল? জানা গিয়েছে নকল তেল এনে আসল মশা মারা তেলের সঙ্গে মিশিয়ে বিক্রি করা হত। কাকদ্বীপে অভিযান চালিয়ে এরকম প্রচুর তরল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ঘটনায় কাকদ্বীপ থানার পুলিশ ও সুন্দরবন পুলিশ জেলার ডিইবি বিভাগ যৌথ অভিযানে নামে। এভাবে মানুষের সঙ্গে প্রতরণা করায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কাকদ্বীপে। অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন সকলেই।
advertisement
আরও পড়ুন: ইতিহাস গড়ল ইস্টবেঙ্গল! সাফ ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতল লালহলুদের মহিলা ফুটবল দল
ইতিমধ্যে অভিযুক্ত সঞ্জিত দাসকে গ্রেফতার করে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। তার সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কিনা এছাড়াও এই তেল আর কোথায় দেওয়া হত তা তদন্ত করছে পুলিশ।ব্যাঙ্গালোর থেকে ওই মশার তেলের সংস্থার আধিকারিক এসেছিলেন, তিনি জানিয়েছেন এই ঘটনার কথা জানতে পেরেই তাঁকে ডাকা হয়েছিল। ঘটনার সত্যতার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। এই ঘটনায় সমাজে বড় প্রভাব ফেলতে পারত।
আরও পড়ুন: ইতিহাস গড়ল ইস্টবেঙ্গল! সাফ ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতল লালহলুদের মহিলা ফুটবল দল
স্থানীয় মানুষজনের দাবি এইরকম আরও থাকতে পারে এলাকায়। গোটা এলাকায় তদন্তের দাবি তুলেছেন তাঁরা। মশা মারতে এই তেল নিয়ে যদি মশা না পালায় তাহলে তো সমস্যা আরও বাড়বে। প্রশাসন মশা নিধনে চেষ্টা করছে। আর অসাধু ব্যক্তিরা সেই প্রচেষ্টা বানচাল করছে। এর সুষ্ঠ প্রতিকার চেয়েছেন তাঁরা। পুলিশ এই ঘটনায় তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
