South 24 Parganas News: জয়নগরের শতাব্দী প্রাচীন লাইব্রেরিতে বই পড়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত বাসিন্দারা, সপ্তাহের মাত্র ১ দিন খুলছে গ্রন্থাগারের দরজা

Last Updated:
South 24 Parganas News: জয়নগর মজিলপুরে রয়েছে শতাব্দী প্রাচীন বান্ধব লাইব্রেরি। একসময়ে শিবনাথ শাস্ত্রীও এসে বই পড়েছেন এখানে। কিন্তু সেই লাইব্রেরিতে আজ বই পড়ার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা।
1/6
জয়নগর মজিলপুরে রয়েছে শতাব্দী প্রাচীন বান্ধব লাইব্রেরি। এটি শহর গ্রন্থাগার বলেও পরিচিত। জয়নগরের জমিদার তথা প্রত্নতাত্ত্বিক কালিদাস দত্ত, হরপ্রসাদ শাস্ত্রী প্রমুখের পৃষ্ঠপোষকতায় গড়ে উঠেছিল লাইব্রেরিটি। পদধূলি পড়েছিল শিবনাথ শাস্ত্রীর। কিন্তু সেই লাইব্রেরিতে আজ বই পড়ার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
জয়নগর মজিলপুরে রয়েছে শতাব্দী প্রাচীন বান্ধব লাইব্রেরি। এটি শহর গ্রন্থাগার বলেও পরিচিত। জয়নগরের জমিদার তথা প্রত্নতাত্ত্বিক কালিদাস দত্ত, হরপ্রসাদ শাস্ত্রী প্রমুখের পৃষ্ঠপোষকতায় গড়ে উঠেছিল লাইব্রেরিটি। পদধূলি পড়েছিল শিবনাথ শাস্ত্রীর। কিন্তু সেই লাইব্রেরিতে আজ বই পড়ার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
advertisement
2/6
শুধুমাত্র সোমবার খোলা হয় এই লাইব্রেরি, সপ্তাহের বাকি দিনগুলি বন্ধ থাকে। অভিযোগ, বারংবার প্রশাসনকে এই ব্যাপারে জানানো হলেও কোনও কাজ হয়নি। এই ব্যাপারে জয়নগর-মজিলপুর পুরসভার চেয়ারম্যান সুকুমার হালদার বলেন, কর্মীর অভাব আছে লাইব্রেরিতে। ব্যাপারটি ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
শুধুমাত্র সোমবার খোলা হয় এই লাইব্রেরি, সপ্তাহের বাকি দিনগুলি বন্ধ থাকে। অভিযোগ, বারংবার প্রশাসনকে এই ব্যাপারে জানানো হলেও কোনও কাজ হয়নি। এই ব্যাপারে জয়নগর-মজিলপুর পুরসভার চেয়ারম্যান সুকুমার হালদার বলেন, কর্মীর অভাব আছে লাইব্রেরিতে। ব্যাপারটি ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
advertisement
3/6
জয়নগর-মজিলপুর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডেরউত্তরপাড়া মোড় থেকে কিছুটা ভিতরে গেলেই রাস্তার পাশে এই লাইব্রেরি। জানা গিয়েছে, আগে মিত্রপাড়ার মিত্রবাড়িতে পাঠাগারটি ছিল। পরে শহরের গুণীজনদের পৃষ্ঠপোষতায় এই লাইব্রেরির নিজস্ব ভবন নির্মিত হয়।
জয়নগর-মজিলপুর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডেরউত্তরপাড়া মোড় থেকে কিছুটা ভিতরে গেলেই রাস্তার পাশে এই লাইব্রেরি। জানা গিয়েছে, আগে মিত্রপাড়ার মিত্রবাড়িতে পাঠাগারটি ছিল। পরে শহরের গুণীজনদের পৃষ্ঠপোষতায় এই লাইব্রেরির নিজস্ব ভবন নির্মিত হয়।
advertisement
4/6
জমিদার কালিদাস দত্ত, হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নিয়মিত এই লাইব্রেরিতে আসতেন। সূত্রের খবর, এই দোতলা লাইব্রেরি ভবনে রয়েছে প্রায় ১৯ হাজার বই। আছে বহু দুষ্প্রাপ্য বইও। বর্তমানে একজন গ্রন্থাগারিক আছেন দায়িত্বে। নেই কোনও গ্রুপ ডি কর্মী। 
জমিদার কালিদাস দত্ত, হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নিয়মিত এই লাইব্রেরিতে আসতেন। সূত্রের খবর, এই দোতলা লাইব্রেরি ভবনে রয়েছে প্রায় ১৯ হাজার বই। আছে বহু দুষ্প্রাপ্য বইও। বর্তমানে একজন গ্রন্থাগারিক আছেন দায়িত্বে। নেই কোনও গ্রুপ ডি কর্মী। 
advertisement
5/6
গ্রন্থাগারিক বলেন, '২০১৯ সাল থেকে আমি এই লাইব্রেরির অতিরিক্ত দায়িত্বে আছি। প্রথমে একজন গ্রুপ ডি কর্মী ছিলেন। তিনি বৃহস্পতিবার ও শনিবার লাইব্রেরি খুলতেন। ২০২২ সালে তিনি অবসর নেন। তারপর থেকেই একা চালাচ্ছি। শুধু সোমবার খুলতে পারি। 
গ্রন্থাগারিক বলেন, '২০১৯ সাল থেকে আমি এই লাইব্রেরির অতিরিক্ত দায়িত্বে আছি। প্রথমে একজন গ্রুপ ডি কর্মী ছিলেন। তিনি বৃহস্পতিবার ও শনিবার লাইব্রেরি খুলতেন। ২০২২ সালে তিনি অবসর নেন। তারপর থেকেই একা চালাচ্ছি। শুধু সোমবার খুলতে পারি। 
advertisement
6/6
এলাকার বাসিন্দারা বলেন, লাইব্রেরি কোন দিন বন্ধ থাকে, তার আগাম কোনও নোটিশ দেওয়া হয় না। অনেক মানুষ বই পড়তে এসে ফিরে যেতে হয়। বইগুলির প্রতি কোনও নজরদারিও নেই। আমরা চাই এই ঐতিহ্যময় লাইব্রেরি রোজ খোলা হোক। (তথ্য ছবি সুমন সাহা)
এলাকার বাসিন্দারা বলেন, লাইব্রেরি কোন দিন বন্ধ থাকে, তার আগাম কোনও নোটিশ দেওয়া হয় না। অনেক মানুষ বই পড়তে এসে ফিরে যেতে হয়। বইগুলির প্রতি কোনও নজরদারিও নেই। আমরা চাই এই ঐতিহ্যময় লাইব্রেরি রোজ খোলা হোক। (তথ্য: ছবি সুমন সাহা)
advertisement
advertisement
advertisement