শাহিদ হোসেন মন্ডলকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ।ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রতিবেশীর হাতে আক্রান্ত হয় শাহিদ হোসেন মন্ডলের বাবা ও মা। প্রতিবেশীরা শাবল দিয়ে আঘাত করলে মাথা ফেটে যায় শাহিদ হোসেন মন্ডলের বাবা সামিউল্লাহ মন্ডলের।
আরও পড়ুনঃ আত্মরক্ষার জন্য বিনামূল্যে ক্যারাটে প্রশিক্ষণ, বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ এই সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের
advertisement
এই ঘটনার পর স্থানীয় গ্রামবাসীরা এসে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে প্রথমে মথুরাপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাদের অবস্থার অবনতি হয়। তারপর তিনজনকে ডায়মন্ডহারবার সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বর্তমানে আহতরা ডায়মন্ড হারবার সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ইতিমধ্যেই এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয় তরফ থেকে মথুরাপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। এই বিষয়ে শাহিদ হোসেন মন্ডল তিনি জানান, “জমি সংক্রান্ত বিবাদকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে ঝামেলা চলছিল প্রতিবেশীদের সাথে।”
আরও পড়ুনঃ কলকাতা থেকে অল্প দূরেই দুধ সাদা পাথরের অপরূপ মন্দির. চাঁদের আলোয় দর্শন, দেখছেন বহু মানুষ
তারপর তিনি বলেন, “জমি সংক্রান্ত বিবাদকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশীদের একটি পুরানো রাগ ছিল আমাদের উপর। আজ যখন রাস্তা দিয়ে আমি যাচ্ছিলাম হঠাৎই আমার উপর চড়াও হয়। আমাকে বেধড়ক মারধর করে। আমাকে যখন প্রতিবেশীরা মারধর করছিল তখন আমার পরিবারের লোকজনেরা গন্ডগোল থেকে আমাকে বাঁচানোর জন্য এগিয়ে যায়।”
তিনি আরও বলেন, “মারধর চলাকালীন আমার মা ও বাবাকে গুরুতর ভাবে আঘাত করে প্রতিবেশীরা। ইতিমধ্যেই থানাতে আমরা একটি অভিযোগ দায়ের করেছি। এই ঘটনার পর থেকে আমরা আতঙ্কে রয়েছি। পুলিশ প্রশাসন কাছে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।”
নবাব মল্লিক