এলাকার আশেপাশে অনেক বড় বড় নামজাদা রেস্টুরেন্টে বিরিয়ানি পাওয়া যায় কিন্তু এখানে মুহূর্তের মধ্যে হাড়ি হাড়ি বিরিয়ানি শেষ হয়ে যায়।
এ প্রসঙ্গে বিরিয়ানি দোকানের মালিক বলেন, ‘‘প্রথমত, আমার দোকানের আমিই মালিক, আমিই নিজের হাতেই বিরিয়ানি তৈরি করি। তাই রান্নার জন্য কাউকে টাকা দিতে হয় না। যাতে এই বিরিয়ানি যাতে ভ্যানচালক থেকে রিক্সা চালক এবং সাধারণ মানুষ সবাই খেতে পারেন, সেই কথা মাথায় রেখে মাত্র ৬০ টাকার বিনিময়ে চিকেন, আলু-সহ ফুল প্লেট বিরিয়ানি বিক্রি করছি। আর এই ৬০ টাকার বিনিময় বিরিয়ানি বিক্রি করার জন্য আমার সেল অনেকটাই বেশি। তাই অল্প লাভ হলেও এতেই আমার সংসার চলে যায়।’’
advertisement
এক ক্রেতা বলেন, ‘‘প্রথমে এক প্লেট বিরিয়ানির দাম মাত্র ৬০ টাকা শুনে একটু অবাক হয়েছিলাম, সেই সঙ্গে সন্দেহও ছিল খেতে কেমন হবে। কিন্তু এই বিরিয়ানি খওয়ার পর আরও অবাক হয়েছি, কারণ মাত্র ৬০ টাকায় এত সুস্বাদু বিরিয়ানি পাওয়া দুষ্কর।’’
সুমন সাহা