পুলিশ সূত্রে খবর বছর ১৭-এর ওই নাবালিকার বাড়ি বাংলাদেশের বড়িশালের দশমিনা থানার দক্ষিণ দাসপাড়ায়। বাংলাদেশেই তার আলাপ হয়েছিল উত্তর ২৪ পরগণার বনগাঁ এলাকার এক মহিলার। এরপর তাঁর হাত ধরে যশোর সীমান্ত পেরিয়ে সে আসে ভারতে। প্রথমে তাঁকে শাড়ি কোম্পানিতে কাজ দেওয়া হবে বলে বলা হলেও পরে তাঁকে জানানো হয় তাকে বার ড্যান্সারের কাজ দেওয়া হবে। এরপরই কোনওরকমে সেখান থেকে পালিয়ে ঢাকায় এক পুরুষ বন্ধুকে ফোন করে সে।
advertisement
আরও পড়ুন: এখনও গ্রেফতার নন, নিয়োগ দুর্নীতিতে ৬ প্রভাবশালী খুঁজে পেল ইডি! এবার? ব্যাপক চাঞ্চল্য
আরও পড়ুন - দেশের এই জনজাতির অদ্ভুত রীতি, বর-কনে বাছতে এক রাতের সঙ্গী হয় দু’জন, নিয়ম চমকে দেবে
এরপরই সেই ব্যক্তি আমিন বলে এক ব্যক্তির নম্বর দেয় এবং তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলে। শিয়ালদহ স্টেশন থেকে আমিন মোল্লা ওই নাবালিকাকে নিয়ে মহেশতলায় আসে। এরপরই ওই নাবালিকাকে লাগাতার ধর্ষণ করতে থাকে। পরে আমিন জানায় যেহেতু সে বাংলাদেশি সেজন্য ঘরে পুলিশ আসতে পারে।
এরপরই এক ব্যক্তি ওই নাবালিকার ঘরে এসে পুলিশ পরিচয় দিয়ে তাকে ধর্ষণ করে। এরপরই সুযোগ বুঝে ওই নাবালিকা জানালা দিয়ে চিৎকার করলে। বিপরীত দিকের আবাসনের বাসিন্দা ও নিরাপত্তারক্ষীরা পুলিশকে খবর দেয়। এরপরই ধরা পড়ে অভিযুক্তরা।
নবাব মল্লিক