আরও পড়ুন Malda News: এবার এক ফোনেই মিলবে মানসিক রোগের চিকিৎসা! রইল হেল্পলাইন নম্বর
স্কুল কর্তপক্ষের পক্ষ থেকে তখন বিষয়টি প্রাশাসনিক কর্মকর্তাদের নজরে আনা হয়।এরপর করোনার প্রকোপ কমলে আবারও শুরু হয় পঠন পাঠনের কাজ। কিন্তু ভাঙা স্কুলঘরটি আর মেরামত করা হয়নি। কেন্দ্রটি মেরামত করা হয়নি। বর্তমানে স্কুলে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১২৩। স্কুল ঘর ভাঙা থাকায় বাধ্য হয়ে তারা স্কুলের পাশেই মিড ডে মিলের জন্য তৈরি করা রান্নাঘরের বারান্দায় পড়াশোনা করেন।
advertisement
আরও পড়ুন Cooch Behar News: শুকনো ডোবা ভাসল রক্তে! চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ল গোটা এলাকায়!
এদিকে এই ছোটো ঘরে স্কুলের কাজকর্ম চলায় পড়াশোনা বন্ধ হওয়ার জোগাড়। তার উপর স্কুলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়া সত্বেও প্রতি মাসে আসছে বিদ্যুৎ এর বিল। বর্তমানে একাধিক সমস্যায় জর্জরিত এই স্কুল। এ নিয়ে ওই স্কুলের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক প্রতিনিধি উষা বাজ জানান সমস্যার কথা প্রশাসনিক সর্বস্তরে জানানো হয়েছে। এখন দেখার কবে এই সমস্যার সমাধান হয়এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দা পার্বতী জানা জানান স্কুলের এই সমস্যার মধ্যেও ছাত্রছাত্রীদের স্কুলে পাঠাতে হচ্ছে। একপ্রকার বাধ্য হয়ে এই কাজ করতে হচ্ছে। এভাবে ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা চালানো দূরহ ব্যাপ্যার হয়ে উঠছে। খুব দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হলে খুব ভালো হয়।
নবাব মল্লিক