তবে ঠিক কীভাবে এই আগুন লেগেছিল তা এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে জঙ্গলের মধ্যেই কেউ আগুন লাগায় বলে অনুমান করা হচ্ছে। আগুন নেভানোর পর আগুন লাগানোর মূল কারণ অনুসন্ধান করছে প্রশাসন।
আরও পড়ুন: সরকারি ছুটিতেও খোলা স্কুল, চলছে পড়াশোনা ও মিড ডে মিলের রান্নাবান্না
মঙ্গলবার বন দফতরের একাধিক আধিকারিক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। মূলত শীতের শেষে বকখালির এই বন একেবারে শুষ্ক ছিল। সেই সঙ্গে ঝাউবনের পাতা পড়ে দাহ্য পদার্থে পরিণত হয়েছিল। সেজন্য দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
advertisement
আগুন লাগার পর স্থানীয় বাসিন্দা, সিভিল ডিফেন্সের কর্মী, বনকর্মী, স্থানীয় ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার পুলিশ আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। পরে আগুন নেভাতে সেখানে উপস্থিত হয় ফায়ার ব্রিগেডের কর্মীরা।
আরও পড়ুন: ‘নকল’ আলুতে ছেয়ে যাচ্ছে শহরতলির বাজার ! বিপাকে পড়ছেন সাধারণ মানুষ
অবশেষে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বকখালির জঙ্গলের আগুন নেভানো সম্ভব হয় । এ নিয়ে সহ বিভাগীয় বন আধিকারিক চিন্ময় বর্মণ জানান, ' আগুন লাগার ফলে কতটা ক্ষতি হয়েছে, তা নিরূপণ করতে আরও একটু সময় লাগবে। আগুন লাগার ফলে কোনো প্রাণীর মৃত্যু হয়েছে কিনা তা এখনও পর্যন্ত চোখে পড়েনি। ভবিষ্যতে জঙ্গলে কেউ যাতে প্রবেশ না করে, সেজন্য সকলকে সতর্ক করা হবে।'
নবাব মল্লিক