তবে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে অগাস্টের ১৯ তারিখে সমুদ্রে ট্রলার ডুবির মত ঘটনা ঘটে। এরপর সমুদ্রে ভাসতে ভাসতে আন্তর্জাতিক জলসীমা অতিক্রম করে ইউনুস ও তার সঙ্গীরা ভারতীয় জলসীমায় চলে আসে। দীর্ঘক্ষণ সমুদ্রে ভাসতে থাকায় ইউনুসের শরীরে ডিহাইড্রেশান শুরু হয়। ক্রমশ অবস্থা সঙ্গীন হয়ে পড়ে তার। অবস্থা এতটাই একসময় সংকটজনক হয়ে পড়ে, যে ইউনুসের সঙ্গীরা ইউনুসের বাঁচার আশা ছেড়ে দিয়েছিল। ঠিক সেসময় একটি ভারতীয় ট্রলার মৎস্যজীবীদের উদ্ধার করে কাকদ্বীপে নিয়ে আসে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শুরু হয়ে গেল গঙ্গাসাগর মেলা ২০২৩-এর প্রস্তুতি
এরপর মৎস্যজীবীদের শারীরিক পরীক্ষার জন্য মাধবনগর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় অন্যান্য মৎস্যজীবীদের সঙ্গে ভর্তি হয়েছিল ইউনুসও। ক্রমে তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকলে তাকে ডায়মন্ডহারবার ম্যেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।
আরও পড়ুনঃ ভাড়া বাড়ল ডায়মন্ডহারবার-কুঁকরাহাটী ফেরী সার্ভিসের
বুধবার থেকে তিনি ডায়মন্ডহারবার ম্যেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শুক্রবার তিনি সেখানেই মারা যান। দীর্ঘক্ষণ সমুদ্রে ভেসে থাকার কারণে শরীরে লবণ জলের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গিয়েছিল বলে অনুমান চিকিৎসকদের। মৃত মৎস্যজীবীর দেহ কীভাবে বাংলাদেশ ফেরানো যাবে তা খতিয়ে দেখছে প্রশাসন।
Nawab Mallick






