প্রসঙ্গত ২০১৭ সালে সমরনগর ডিজে মোড়ের বাসিন্দা রিন্টু দাস ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা শুক্লা রায়কে বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকে শুক্লাকে ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভাড়া বাড়িতে রেখেছিলেন রিন্টু। সবকিছু ঠিকঠাকই ছিল। সপ্তাহে ৩-৪ দিন স্ত্রীর সঙ্গে থাকতেন রিন্টু। বাকি দিনগুলি পরিবারের সঙ্গে থাকতেন।
আরও পড়ুন: যুবতী হত্যাকাণ্ডের সাজা ঘোষণা ২৫ বছর পর! বহু আন্দোলনের পর হাতুড়ে ডাক্তার ও প্রেমিকের কারাদণ্ড
advertisement
আরও পড়ুন: ঝড়-বৃষ্টির পর কনকনে শীতের কামড় পাহাড়ে, দার্জিলিংয়ের এই রূপ আপনি কখনও দেখেছেন কি
অভিযোগ, রিন্টু তাঁর বিয়ের কথা পরিবারকে জানাননি। এদিকে গত জানুয়ারি মাসে অন্য এক যুবতীর সঙ্গে রিন্টুর বিয়ে ঠিক করে পরিবারের সদস্যরা। এরপর রিন্টুর বাড়িতে বিয়ের প্রস্তুতি শুরু হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় শুক্লা জানতে পারেন তাঁর স্বামী আবার বিয়ে করতে যাচ্ছেন। এরপর থেকে তিনি একাধিকবার রিন্টুর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেন। কিন্তু স্বামী যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। ঘটনার পর প্রধাননগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন স্ত্রী শুক্লা।
শুক্লা রায় জানান, ২০১৩ সালে প্রথম স্বামীর সঙ্গে ডিভোর্স হয় তাঁর। প্রথম পক্ষের দুই সন্তানও রয়েছেন। পরবর্তীতে রিন্টুর সঙ্গে পরিচয় হয়। শুক্লার দাবি, সবকিছু জেনেই ২০১৭ সালে তাঁকে বিয়ে করেন রিন্টু। এখন শুক্লা জানতে পারেন, রিন্টু ফের বিয়ে করতে যাচ্ছেন। যতক্ষণ না পর্যন্ত স্বামী ও শ্বশুরবাড়িতে জায়গা হয় ততক্ষণ পর্যন্ত ধর্না চলবে বলে জানান শুক্লা।
অনির্বাণ রায়