জীবনযাপনের অঙ্গ হিসেবে ট্রাকটাকেই বেছে নিয়েছেন চালকেরা এবং তার সহকারীরা। বহুদূরদূরান্ত থেকে আসা এই চালকের এখন এটাই সংসার। নেই কোন বিশ্রামাগার, নেই কোন টয়লেট। ট্রাক চালক সুদীপ রায় জানান এখানে লাইন দিয়ে ট্রাক ছাড়তে অনেক দিন সময় লাগে । তাই থাকা খাওয়া আমাদের ট্রাকেই। এখানে যদি একটা বিশ্রামাগার থাকতো তবে আমাদের পক্ষে খুব ভালো হতো বলে জানান তিনি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ শুধু দোকানেই নয়! পোস্ট অফিসেও পাওয়া যাচ্ছে জাতীয় পতাকা
তবে তাদের কথা ভেবে ফুলবাড়ী ২ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন-এর সম্পাদক শুভংকর নস্কর জানান। আগে বেশি বোল্ডার বোঝাই ট্রাক যেত ওপারে। তবে এখন বেশি খাদ্যসামগ্রী বাগী ট্রাক যায় বেশি । তাই সরকারি নিয়ম কায়দা মেনে ট্রাক যেতে সময় লাগে অনেকটা বেশি। ফলে এক দেড় মাস ধরেই দাঁড়িয়ে থাকে এরা তাই তাদের জন্য বিশ্রামাগার তৈরীর একটা চিন্তাভাবনা চলছে।
আরও পড়ুনঃ খামখেয়ালি আবহাওয়ায় ক্ষতির মুখে উত্তরের চা শিল্প
যদি আমরা সেটা করে দিতে পারি তাহলে অনেকেই উপকৃত হবেন বলে জানান তিনি। এছাড়াও ট্রাক ড্রাইভার বিমল রায় জানান যে পরিবার ছেড়ে বহুদিন ধরেই এখানে থাকেন তারা তবে স্থানীয় বাসিন্দারা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় বলে কোন রকম অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় না।
Anirban Roy