জাপানি প্রজাতির বহুমূল্যের আমের গাছ থেকে শুরু করে, বেদানা, সবেতা, কামরাঙ্গা, কুল, পেয়ারা প্রভৃতি । এগুলোর মধ্যে বেশি সংখ্যক গাছই তিনি আরামবাগ থেকে নিয়ে এসেছেন।
আরও পড়ুন : বস্তাবন্দি দেহ উদ্ধার ৮ বছরের শিশুর! অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন, উত্তপ্ত বালুরঘাট
বাপী বাবুর ছাদের বাগানে অসময়েই আমগাছে আম ফলে আছে । অদ্ভুত দৃশ্য! সাধারণত আমের মরশুম বর্ষাকালে, তবে এই আমের প্রজাতি বছরে তিন বার ফল দেয় জানালেন বাপী সাহা।
advertisement
বাপী সাহা মূলত ব্যাবসায়ী। শিলিগুড়ি বিধান মার্কেটে নিজস্ব খাবারের হোটেল রয়েছে। একজন ব্যাবসায়ীর পক্ষে সময় বের করে প্রকৃতির পরিচর্যা করা এ এক অন্যতম উদাহরণ । বাপী সাহা জানান অনেক দিনের শখ তাঁর ছাদে গাছের বাগানের। তাই নিজের বাড়ির ছাদেই বিভিন্ন ফল গাছের পরিচর্যা করেন তিনি। তাতে একদিকে যেমন তিনি বিশুদ্ধ অক্সিজেন পান, অপরদিকে গাছের ফলও পান।
আরও পড়ুন : জেলের অন্ধকার থেকে ৭ দিনের ছুটি! ফেরার পর যা ঘটল সাজাপ্রাপ্ত বন্দির জীবনে, মর্মান্তিক!
গাছের ফল তিনি নিজে খান না, মানুষকে খাইয়ে তৃপ্তি পান। পাশাপাশি পরিচর্যার জন্য সব সময় তিনি বাগান বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নেন।
পাশাপাশি শহর শিলিগুড়িতে যে ভাবে গাছের সংখ্যা কমছে তাতে আমরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছি। তাই তিনি তাঁর সামর্থ মতো নিজের বাড়ির ছাদেই সবুজকে ফুটিয়ে তুলেছেন। সবুজকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য় বাপী বাবুর এই পদক্ষেপ আরও মানুষকে উৎসাহ দেবে বলে বিশ্বাস বাপী সাহার।
অনির্বাণ রায়