আরও পড়ুনঃ মরশুমের প্রথম তুষারপাত দেখল সান্দাকফু, সাদায় সাদায় ঢাকল সব, রইল ফটো
তাই কারখানায় রকমারি রঙের আবিরের প্রস্তুতি চলছে। লাল, নীল, সবুজ, গেরুয়া, হলুদ তো আছেই । আরও নতুন কিছু রঙের আবির তৈরির প্রস্তুতি চলছে। সঙ্গে সাবেকি গোলাপি আবির তো থাকছেই। আবির তৈরির কারখানায় এখন ব্যস্ততা তুঙ্গে। ভুটান থেকে পাউডার আনা হয়েছে। তারপর বাহারী রঙ এবং সুগন্ধি মিশিয়ে তৈরী করা হচ্ছে বিভিন্ন রঙের আবির। আবির তৈরির পর তা প্যাকেটজাত করা হবে। প্যাকেটিংয়ের পর আসবে বাজারে। শুধু শিলিগুড়ি নয়, এখানকার তৈরি আবির পাড়ি দিচ্ছে নেপাল, সিকিম এবং আসামেও।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সরকারি স্কুলেই পড়ুয়ারা শিখছে নাচ, গান, আবৃত্তি! শিক্ষা দফতরের আনন্দপরিসরের নির্দেশ
পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় যাচ্ছে শিলিগুড়ির তৈরি আবির। চাহিদাও বাড়ছে কয়েক গুণ। এবারে বাজার ভালই। কারণ, করোনার প্রভাব পড়েছে হোলি উৎসবেও। প্রতিবছর চীনের তৈরী বাহারি রঙ বাজারে ছেয়ে যেত। এবারে সেই সম্ভাবনা থাকছে না। চীন থেকে আমদানি নেই। তাই স্থানীয় তৈরি আবিরের চাহিদা এবারে বাড়বে বলেই আশাবাদী প্রস্তুতকারী মনেশ্বর বর্মন।তিনি আরও বলেন, দামও এবারে গতবারের তুলনায় কিছুটা বাড়ছে। কাঁচামালের দাম বাড়ায় আবিরের দাম একটু বেশি থাকবে ।
অনির্বাণ রায়