জানা গিয়েছে, ধৃত দুই মিজোরামের বাসিন্দা চোরাপথে মায়ানমার থেকে কলকাতার পথে নিয়ে যাচ্ছিল বাজেয়াপ্ত করা বিপুল পরিমাণ সোনা। ডিআরআই সূত্রে খবর, ইন্দো-মায়ানমার সীমান্ত হয়ে ওই বিপুল পরিমাণ সোনা এদেশে নিয়ে আসা হয়। এরপর তা হাত বদল হয়ে কলকাতার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়ার ছক কষা হয়েছিল। সেক্ষেত্রে পুলিশ এবং গোয়েন্দাদের নজর এড়াতে নয়া পন্থাও অবলম্বন করা হয়েছিল। জানা গিয়েছে, একটি ছোট চারচাকা গাড়ির চেসিসের নীচে বিশেষ চেম্বার করে তাতে লুকিয়ে সোনা পাচারের ছক কষেছিল। যদিও শেষ অবধি তা বানচাল হল।
advertisement
আরও পড়ুন: জলের দরে বিক্রি হচ্ছে জামা-কাপড় থেকে শুরু করে সব কিছু! এই বাজারের খোঁজ জানেন তো!
গোপন সূত্রের খবরের ভিত্তিতে, বৃহস্পতিবার রাতে শিলিগুড়ি ফাটাপুকুর জলপাইগুড়ি জাতীয় সড়কে অভিযান চালিয়ে নির্দিষ্ট নম্বরের গাড়িটি আটক করে তল্লাশি চালানো হয়। তল্লাশি চালাতেই উদ্ধার হয় ১৩ পিস সোনা। যেগুলি পাইপ আকৃতিতে রাখা হয়েছিল। যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ৮ কোটি ৬১ লক্ষ ৪৬ হাজার ৮টাকা।
অনির্বাণ রায়