পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলা ছাড়াও ঝাড়খন্ড, অসম ও বাংলাদেশের শিল্পীরা এসেছেন। রাস উৎসব উপলক্ষে সাতদিন ব্যাপি মেলাও বসেছে। এছাড়া মডেলের মাধ্যমে শ্রীকৃষ্ণের লীলা এবং সচেতনতামূলক বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। কমিটি সূত্রে খবর, এলাকার মানুষের সহযোগিতায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। শুধু রাজগঞ্জ ব্লক নয়, জেলার বাইরে থেকেও প্রচুর মানুষ বাউল গান শুনতে আসেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মাল্টিপ্লেক্সে ক্রিকেট বিশ্বকাপ দেখার আনন্দে মেতেছে শহর!
এদিন উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিধানসভার পরিবেশ, বন ও পর্যটন বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান শওকত মোল্লা, জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সভাধিপতি উত্তরা বর্মন, রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায় সহ পরিবেশ, বন ও পর্যটন বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির ৯ জন সদস্য তথা বিধায়ক, শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সদস্য কৃষ্ণ দাস সহ অন্যান্যরা। রাস উৎসব কে কেন্দ্র করে সাতদিন ধরে টাকিমারির মানুষেরা আনন্দ উপভোগ করে থাকেন।
আরও পড়ুনঃ সচেতনতাই কমাতে পারে শিশু নির্যাতন, পথে নামলেন শিক্ষক ও কচিকাঁচারা
গত দুবছর করোনার কারণে সেভাবে অনুষ্ঠান হয়নি। তবে এবছর আবার সাড়ম্বরের সাথে রাস উৎসব পালন করা হচ্ছে । সাথে বাউল উৎসবের সূচনা হয় এদিন। বাউল গান শুনতে দুর দুর থেকে মানুষেরা পারি জমান টাকিমারি গ্রামে। এবছর দর্শক দুবছর পর আবার আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন বলে আশাবাদী রাস কমিটির কর্মকর্তারা।
Anirban Roy