শিক্ষকের ওই অভিনব প্রতিবাদকে ঘিরে জোর জল্পনার সৃষ্টি হয়েছে শহরে। জানা গিয়েছে, শিলিগুড়ি বয়েজ হাইস্কুলের বাংলা বিভাগের সহকারী শিক্ষক প্রবীর বর্মন। তিনি শিলিগুড়ি শিক্ষা জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শককে চিঠি দিয়ে তার মহার্ঘ্য ভাতা নিতে অস্বীকারের কথা জানিয়েছেন। শিক্ষকের ওই ভূমিকায় কিছুটা হলেও অস্বস্তিতে স্কুল কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: ট্রেনের শেষ কামরার পিছনে বড় করে X চিহ্ন থাকে কেন, কারণ জানেন? চোখ কপালে উঠবে
advertisement
মহার্ঘ্য ভাতার দাবিতে রাজ্য জুড়ে সকল সরকারি কর্মচারীদের বিক্ষোভ চলছে। শিলিগুড়ি বয়েজ হাইস্কুলেত শিক্ষক প্রবীর বর্মণ রাজ্য সরকারের ঘোষণা করা ৩ শতাংশ মহার্ঘ্য ভাতা নিতে অস্বীকার করে স্কুলের প্রধান শিক্ষক উৎপল দত্তকে ও জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শককে চিঠি দেন। যখন গোটা রাজ্য বকেয়া ভাতার দাবিতে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা আন্দোলনে সামিল।
আরও পড়ুন: ভৌতিক শব্দ-আলো, কাছেই এ পাহাড়ে আজও উঠতে পারেনি কোনও মানুষ! কারণ জানলে আঁতকে উঠবেন
উৎপল দত্ত জানান, "তিনি মহার্ঘ্য ভাতা নেবেন না। একটি চিঠি দিয়েছেন।সেটি গ্রহণ করে ডিআই অফিসে সময় মত পাঠিয়ে দেওয়া হবে।" মহার্ঘ্য ভাতা অস্বীকার প্রসঙ্গে প্রবীর বর্মন বলেন, "ডিএ নিয়ে ২০১৬ সাল থেকে আন্দোলন করে আসছি। ডিএ আমাদের নৈতিক অধিকার। এই ডিএ নিয়ে সরকার পক্ষ যে বিবৃতি দিয়েছে তা অপমানজনক। ৩৯% বাকি মহার্ঘ্য ভাতার মধ্যে মাত্র ৩% দিচ্ছে। ৩ শতাংশ ভাতা না নিয়ে সরকারের কোনো কাজে ব্যবহৃত হোক।"
----অনির্বাণ রায়