তিনি ও বললেন যে একটি শ্মশানঘাট হওয়ায় এখানে ভিড় অনেক বেশি হয় তাই তাদের কথা চিন্তা করেই এই সিদ্ধান্ত দুটি চুল্লি বসানো হচ্ছে। অর্থাৎ মোট চারটি চুল্লি হওয়ায় শ্মশান যাত্রীদের আর বেশিক্ষণ দাঁড়াতে হবে না ।এছাড়াও শ্মশান যাত্রীদের বসার জন্য একটি ঘর বানানো হচ্ছে তাদের পরিধান বস্ত্র বদল করতে চেঞ্জিং রুম বাথরুম ইত্যাদি তৈরি করা হচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: নিরাপত্তা বাড়াতে সিসি ক্যামেরায় মুড়ে ফেলা হচ্ছে শহর!
বাসিন্দারা জানান এখানে রোজই অনেক মৃতদেহ আসে। পুরো নিগমের এই উদ্যোগ খুব ভালো কারণ এতে সাধারণ মানুষের অনেক সুবিধা হবে। তবে একাংশের বক্তব্য দিনের শশানঘাট এবং রাতের শ্মশান ঘাট কার্যত আলাদা। রাত হলেই নেশাগ্রস্ত ব্যক্তিদের উপদ্রব বাড়ে ওই এলাকায় বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন: খামখেয়ালি আবহাওয়ায় ক্ষতির মুখে উত্তরের চা শিল্প
এ প্রসঙ্গে ডেপুটি মায়ের রঞ্জন সরকার জানান যে পুরো পুরো চত্বরটি সিসিটিভি ক্যামেরায় ঢেকে দেওয়া হবে। নজরদারি রাখা হবে চারিদিকের রাত হলেই আলো জ্বলবে তাই কোন অসাধু ব্যক্তি সেখানে কোন কুরুচিকর কাজ করতে পারবে না। পুরনিগমেরএই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন শিলিগুড়ি শহরের বাসিন্দারা।
Anirban Roy