প্রতিদিন প্রায় দু’থেকে তিনশো জন মানুষ এই ক্যান্টিনে খাবার খেয়ে থাকে। এই ক্যান্টিনটি পরিচালনা করতে সম্পূর্ণ ভাবে সহযোগিতা করে থাকে ডিস্ট্রিক্ট রুরাল ডেভেলপমেন্ট সেল। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর এক মহিলা জানান, পাঁচটি দল মিলিয়ে প্রায় ১৪ জন মহিলা মিলে এই ক্যান্টিন চালাচ্ছেন। তাঁদের দলের অনেকেই এই ক্যান্টিন চালিয়ে স্বনির্ভর হতে পেরেছেন। ডিআরডিসির পক্ষ থেকেও তাঁদের অনেকটাই সহযোগিতা করা হয়েছে। সমস্ত রকম ঘরোয়া খাবার এই ক্যান্টিনে পাওয়া যায়। এই ক্যান্টিন পরিচালনা করতে পেরে তাঁরা খুশি।
advertisement
এ বিষয়ে ডি আর ডি সির প্রজেক্ট ডিরেক্টর সুকুমার বৈদ্য বলেন, “তৈরি হওয়ার সময় থেকেই ডিআরডিসি-র পক্ষ থেকে বিভিন্নভা বে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের সহযোগিতা করা হয়েছিল। চেয়ার , টেবিল , বিদ্যুৎ বিল ও হলঘর সমস্তটাই ডিআরডিসি-র পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে। মহিলারা যাতে কিছুটা স্বনির্ভরতার পথ দেখতে পান, সেই কারণেই তাঁদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে। বর্তমানে তাঁরা অনেকটাই লাভের মুখ দেখেছেন এই ক্যান্টিন চালিয়ে।”
আরও পড়ুন- মুখোমুখি বেনাচাপড়া কঙ্কাল কাণ্ডের দুই পক্ষ! পঞ্চায়েতের পারদ চড়ছে কেশপুরের মাটি
আরও পড়ুন- মহিলার পেট থেকে বেরিয়ে এল এ কী! অপরেশনের পর চিকিৎসকরাও হতবাক
গ্রামের মহিলাদের স্বনির্ভরতার পথ দেখাতে নানা উদ্যোগ গ্ৰহন করা হয়ে থাকে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে। তাঁদের বহু নিত্য নতুন প্রকল্প থেকে শুরু করে উপার্জনের পথের সন্ধান দেখানো হয়। তেমনই পুরুলিয়া শহরে অবস্থিত স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত ডিআরডিসি ক্যান্টিন। আর এই ক্যান্টিনের সুবিধা উপভোগ করতে পেরে খুশি শহরবাসীরা।
শমিষ্ঠা বন্দ্যোপাধ্যায়