তড়িঘড়ি তারা খবর দেয় বনদফতরে। খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় রঘুনাথপুর বনদফতরের আধিকারিকেরা ও সাতুড়ি থানার পুলিশ। এ বিষয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান , ইতিপূর্বেও বেশ কিছু হরিণ মৃত অবস্থায় ওই এলাকায় দেখতে পাওয়া গিয়েছিল। সরকারের থেকে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে হরিণদের বংশবিস্তার করার জন্য। কিন্তু বারংবার চোরাকারবারিদের ফাঁদে পড়ে অবলা জীবজন্তুদের প্রাণ যাচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: চোরা বাজারে লাখ লাখ টাকা দাম! নেপাল পাচারের আগেই উদ্ধার প্যাঙ্গোলিন!
আরও পড়ুন:
এ বিষয়ে রঘুনাথপুর রেঞ্জের রেঞ্জার অফিসার সন্দীপ ঘোষ বলেন , স্থানীয়দের মারফত খবর পাওয়ার মাত্রই আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। দীর্ঘক্ষণ প্রচেষ্টার পর হয়নাটিকে উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় ভাষায় এটি নেকড়ে বাঘ নামে পরিচিত। কারা এই হায়নাটিকে ফাঁদে ফেলার জন্য জাল বিছিয়েছিল তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনার খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই এলাকার মানুষদের মনে আতঙ্কের সৃষ্টি হচ্ছে। জঙ্গলের জীবজন্তু ও পশু পাখির নিরাপত্তা নিয়েও যথেষ্ট সংশয় বাঁধছে গ্রামবাসীদের মনে।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি