আরও পড়ুন: ডিএ নিয়ে আন্দোলন, যোগদান শিক্ষকদের, একদিন অনুপস্থিত থাকায় এ কী করলেন অভিভাবকরা!
আরও পড়ুন: স্কুল পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে চোখে জল, কোন স্মৃতি মনে পড়ে গেল সাংসদের?
এ বিষয়ে সংগঠনের সভাপতি শশধর কর্মকার বলেন, বর্তমানে গ্রন্থাগারের কর্মী সংখ্যা কম হয়ে গিয়েছে। যার ফলে এক একটি লাইব্রেরিয়ানকে দুই - তিনটি গ্রন্থাগারের দায়িত্ব সামলাতে হচ্ছে। পাঠকদের পরিষেবা বিঘ্নিত হচ্ছে।
advertisement
এই দিনের এই সভায় উপস্থিত থেকে পুরুলিয়া পৌরসভার পৌরপ্রধান নবেন্দু মাহালী বলেন, ''জেলা লাইব্রেরিকে আরও কীভাবে উন্নত করা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে এই সম্মেলনে। ইতিমধ্যেই পুরুলিয়া জেলা গ্রন্থাগারে হাইমাস লাইট লাগানো হয়ে গিয়েছে। পাশাপাশি শিশুদের জন্য একটি উদ্যান তৈরিরও পরিকল্পনা চলছে।''
বইপ্রেমী মানুষদের জন্য গ্রন্থাগার সবথেকে প্রিয় জায়গা। কিন্তু বর্তমানে ই-বুকের যুগে গ্রন্থাগার থেকে মুখ ফেরাতে দেখা যাচ্ছে নবপ্রজন্মের ছেলে-মেয়েদের। তাই গ্রন্থাগারকে পাঠকমুখী করতে সমস্ত দিক থেকেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি