উল্লেখ্য, পুরুলিয়া মফস্বল থানা এলাকার ভাংড়া গ্রামের বাসিন্দা অষ্টমী ওঝা নামে এক গৃহবধূ বেশ কিছুদিন ধরে পেটের যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। ধীরে, ধীরে তার পেট ফুলে যেতে শুরু করে এর পরেই তিনি চিকিৎসা করাতে আসেন ওই বেসরকারি হাসপাতালে। চিকিৎসকদের পরামর্শ মত সমস্ত রকম পরীক্ষা নিরীক্ষার পর জানতে পারা যায় ওই মহিলার ইউটেরাসে বিশাল আকৃতির একটি টিউমার রয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: গরমের ছুটি ১০ দিন! পুজোয় কত? ২০২৩ সালে রাজ্যে কবে কবে স্কুলে ছুটি? দেখুন সম্পূর্ণ তালিকা
আরও পড়ুন: শুক্রবার থেকেই আবহাওয়া বদল বাংলায়, ২৫ ডিসেম্বরের জন্য বড় পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের
ধীরে, ধীরে মহিলার শারীরিক অবস্থা আরও খারাপ হতে শুরু করে। গৃহবধুর আর্থিক পরিস্থিতি একেবারেই ভাল ছিল না। অবশেষে ওই বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রায় তিন ঘণ্টার প্রচেষ্টায় ও স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের মাধ্যমে সফল অস্ত্রোপচার করে টিউমারটি শরীর থেকে নির্মূল করা হয়।
যথেষ্ট জটিল অস্ত্রোপচারছিল। বর্তমানে ওই গৃহবধূ শারীরিকভাবে সুস্থ রয়েছে বলে জানান হাসপাতালের দুই চিকিৎসক। আর্থিকভাবে অক্ষম মানুষদের কথা ভেবেই মুখ্যমন্ত্রীর এই জনমুখী প্রকল্প স্বাস্থ্য সাথী। এই স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের মাধ্যমে চিকিৎসা করতে পেরে আবারো জীবনের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারবেন পুরুলিয়ার গৃহবধূ অষ্টমী ওঝা।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি