আরও পড়ুন: মিটে গেছে ভোট পর্ব তারপরেও জয়নগরে চলছে দেওয়াল লিখন! ব্যাপারটা কী
পুরুলিয়ার এই বাড়িটিতে নেতাজি যে ঘরে রাত্রি যাপন করেছিলেন সেই ঘর আজ প্রায় ধ্বংসাবশেষে পরিণত হয়েছে। তবে নেতাজির স্মৃতি রক্ষার জন্য সেই ঘরকে হেরিটেজ তকমা দেওয়ার বিষয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার আশ্বাস দেন সুমন্ত বসু। এই বিষয়ে নীলকন্ঠ চট্টোপাধ্যায়ের কনিষ্ঠ পুত্র রাজশ্রী চট্টোপাধ্যায় বলেন, যার পদধূলিতে গর্বিত গোটা নীলকন্ঠ নিবাস তাঁর উত্তরসূরিরা পুনরায় পা রেখেছেন এখানে। এই খুশি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।
advertisement
সাবেক মানভূমের পুরুলিয়া জেলায় মোট চার বার এসেছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। কংগ্রেস ছেড়ে গড়ে তুলেছিলেন ফরোয়ার্ড ব্লক। সেই তাদের সাংগঠনিক শক্তির বিকাশ ও প্রসারের কাজে ১৯৩৯ সালের ৯ ডিসেম্বর পুরুলিয়ার নামাপাড়া নীলকন্ঠ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে রাত্রি যাপন করেছিলেন তিনি। জ্বর গায়ে নিয়েও সেবার গোটা জেলাজুড়ে মোট ৩০ টি সভা করেছিলেন নেতাজি। তাঁর উত্তরসূরীদের পুরুলিয়ায় পুনরায় পদার্পণ যেন সেই স্মৃতিকেই নাড়া দিল।
শমিষ্ঠা ব্যানার্জি