হঠাৎ করেই ব্যাঙ্কে সাইরেনের আওয়াজ হওয়ায় গোটা এলাকাজুড়ে হুলুস্থুলু কাণ্ড বেঁধে যায়। তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় বলরামপুর থানার পুলিশকে। পুলিশি তৎপরতায় ও ব্যাংকের এক আধিকারিকের উপস্থিতিতে সরোজমিনে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়। জানা গিয়েছে, ব্যাঙ্কের ভিতর সবকিছুই ঠিকঠাক রয়েছে।
আরও পড়ুনঃ পিড়াকাটার যুবকের মানবিক উদ্যোগ, ১৭ বছর পর বাড়ি ফিরবেন মধ্যপ্রদেশের ব্যক্তি
advertisement
স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, সম্ভবত ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিটের কারণে ব্যাঙ্কের সাইরেন বেজেছিল। আচমকাই ব্যাঙ্কে সাইরেন বাজায় আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে এলাকাবাসীদের মধ্যে। এ বিষয়ে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী সঞ্জয় সেন জানান, আগেও এ ভাবে আকস্মিক ব্যাঙ্কের সাইরেন বেজেছে। এটা ভীষণ সমস্যার বিষয়। এইভাবে বারংবার বিনা কারণে সাইরেন বাজার ফলে, পরবর্তীকালে ব্যাঙ্কে যদি কোন বিপদও হয় সে ক্ষেত্রে এলাকাবাসীরা তখন এগিয়ে আসতে চাইবে না।
মূলত বিপদজনক পরিস্থিতির ইঙ্গিত দেয় সাইরেন। অসামরিক প্রতিরক্ষা দফতর ১৯৬৪ সালে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় ও যুদ্ধকালীন সময়ে জনগনকে সতর্ক করার জন্য সাইরেন ব্যবস্থা চালু করেছিল। ফলে সাইরেনের শব্দ শুনলেই মানুষের মনে আতঙ্কে সৃষ্টি হয়।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি