আরও পড়ুন: সমস্যা সমাধানে বর্ষার আগেই হাইড্রেন
দু’দিন আগে দলীয় কার্যালয়ে বসে থাকার সময় দুষ্কৃতীরা এসে গুলি করে ধনঞ্জয় চৌবেকে খুন করে। তাঁর দেহরক্ষীর উপরও এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়। এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে সরগরম পুরুলিয়া জেলার পাশাপাশি গোটা রাজ্য রাজনীতি। এই খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আদ্রার বেকো গ্রাম থেকে কংগ্রেস প্রার্থীকে গ্রেফতার করা হয়। যদিও গোটা ঘটনার সঙ্গে তাঁদের প্রার্থীর যোগের তত্ত্ব উড়িয়ে দিয়েছেন নেপাল মাহাত। তিনি বলেন, যে ঘটনা ঘটেছে তা দুঃখজনক। এর তীব্র নিন্দা করছি। এই ঘটনার সঙ্গে কে বা কারা জড়িত আছে তা বার করতে নিরপেক্ষ তদন্ত করুক সিবিআই। সিবিআই তদন্ত হলে তবেই আসল সত্য প্রকাশ্যে আসবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
advertisement
পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন জমাকে কেন্দ্র করে বারবার উত্তপ্ত হয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা। তৃণমূলের পাশাপাশি বিরোধীদের বেশ কয়েকজন কর্মীও খুন হন। কিন্তু পুরুলিয়ার এই তৃণমূল নেতা খুনের ঘটনায় সরাসরি কংগ্রেস প্রার্থীর দিকে অভিযোগের আঙুল ওঠায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে। শাসকদলের অভিযোগ, ভোটে পরাজয় নিশ্চিত বুঝে তাদের নেতাদের উপর হামলা করছে বিরোধীরা।
শমিষ্ঠা ব্যানার্জি