ভাঙন দীর্ঘদিনের সমস্যা দিঘা মোহনা উপকূলের। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়াই বর্ষাকালে প্রতি অমাবস্যা ও পূর্ণিমায় দীঘা মোহনায় জোয়ারের তীব্রতা লক্ষ্য করা যায়। সমস্যায় পড়ে মৎস্যজীবী পরিবারগুলি। প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করে জীবনযাত্রা অতিবাহিত করতে হয় স্থানীয় মৎস্যজীবীদের। কয়েক বছর আগে বালির বস্তা ফেলে ভাঙন প্রতিরোধের চেষ্টা হয়েছিল। ইতিমধ্যেই সেই বালির বস্তার প্রায় সবটাই সমুদ্রে তলিয়ে গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: East Medinipur News: জাতীয় সড়কের ওভারব্রীজের তলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
রবিবার এলাকায় মৎস্যজীবীদের সঙ্গে জনসংযোগ করতে এসে ভাঙন দুর্দশা দেখে গিয়েছেন রাজ্যের শাসক দলের সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তাঁর মুখেই ভাঙন সমস্যার কথা শুনে এলাকা পরিদর্শনে আসেন সেচমন্ত্রী।
এদিন দুপুরে ভাঙন এলাকা ঘুরে দেখেন মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক। বিষয়টাকে তাঁরা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন বলেই জানান তিনি। তিনি আরও জানান, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতই ২ দিনের মধ্যে সেচ দপ্তরের পুরও টিম নিয়ে এলাকা পরিদর্শনে আসেন তাঁরা।
আরও পড়ুন: Nadia Book Fair: বইপ্রেমীদের জন্য সুখবর! আকর্ষণীয় ছাড়ে বইয়ের সম্ভার এই বইমেলায়
এলাকা পরিদর্শনের পর সেচ মন্ত্রী জানান, ইতিমধ্যেই আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে ভাঙন প্রতিরোধের যাতে স্থায়ী সমাধান করা যায় তার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। নাব্যতার কারণেই দীর্ধদিন ধরে মোহনা এলাকার ড্রেজিংয়ের দাবি জানিয়ে আসছেন মৎস্যজীবীরা। এদিন তার সমাধান হবে বলেও জানান সেচমন্ত্রী।