প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও প্রতিবছর বর্ষাকালে রামনগর বিধানসভার তাজপুর, শংকরপুর উপকূলবর্তী এলাকা প্রায় ডুবে যেত। জোয়ারের সমুদ্রের জল প্রবেশ করত গ্রামে। বিঘার পর বিঘা জমির ধান যেমন নষ্ট হত, তেমনই মানুষ হয়ে পড়তেন গৃহহীন। আশ্রয় নিতে হত অন্যত্র।
আরও পড়ুন: বেড়ে চলেছে দাপট! ডেঙ্গির প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আজ বৈঠক বসবে নবান্নে
advertisement
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিঘার সৌন্দর্য বাড়াতে মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর দ্রুতই তা কার্যকর হয়। অন্যদিকে রাজ্য সরকারের প্রচেষ্টায় নির্মিত হয়েছে শংকরপুর সমুদ্র বাঁধ। বাঁধ নির্মাণ মানুষের জীবনযাত্রায় অনেকটাই বদল এনেছে। তাজপুর থেকে শংকরপুর পর্যন্ত এলাকার মানুষরা নিশ্চিন্তে থাকতে পারবে এমনটাই মনে করছেন তারা।
আরও পড়ুন: বড় খবর! একাদশ-দ্বাদশের ৯০৭ শিক্ষকের নামের তালিকা প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন
রামনগর বিধানসভার অন্তর্গত দিঘা মান্দারমণি মেরিন ড্রাইভ একদিকে যেমন সৌন্দর্যায়ন হয়েছে ঠিক তেমনি ভাবে শংকরপুর থেকে তাজপুর পর্যন্ত দীর্ঘদিনের ভগ্নপ্রায় সমুদ্র বাঁধ অবশেষে নির্মাণ করা হয়েছে।
তাজপুর, জামড়া শ্যামপুর, টেংরামারী এলাকা-সহ রামনগর বিধানসভার তালগাছারী দু’নম্বর ব্লকের সমুদ্র বাঁধ নির্মাণ হওয়ায় গ্রামবাসীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে। শাসকবিরোধী দুই শিবিরের সমস্যা ছিল এই সমুদ্রবাঁধ নিয়ে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রজেক্ট মেরিন ড্রাইভের সঙ্গে সঙ্গে নির্মাণ করা হয়েছে সমুদ্র বাঁধও। খুশি এলাকাবাসী।
Saikat Shee