পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এই প্রথম ফুড সেফটি আধিকারিক মিনু কুন্ডু বর্গভীমা মন্দিরের সম্পাদক শিবাজী অধিকারীর হাতে মন্দিরে ভোগের জন্য খাদ্য সুরক্ষা দফতরেথেকে প্রদত্ত এফ এস এস এ আই শংসাপত্র তুলে দেন। খাদ্য সুরক্ষা দপ্তরের আধিকারিকেরা শংসাপত্র তুলে দেওয়ার আগে বর্গভীমা মন্দিরের ভোগশালা ঘুরে দেখেন। খাদ্য সুরক্ষা আধিকারিক মিনু কুন্ডু জানান, ৫১ পীঠের এক পিঠ দেবী বর্গভীমা মায়ের মন্দির। মন্দিরে প্রতিদিন ভক্তদের জন্য ভোগ প্রসাদ রান্না করা হয়। ভক্তদের স্বাস্থ্যবিধি সম্মত ভোগ প্রসাদ তুলে দিতেই এই ব্যবস্থা।
advertisement
আরও পড়ুন: সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রেম! পালালো বউ! খুঁজে পেতে শহর জুড়ে পোস্টার স্বামীর!
বর্গভীমা মন্দিরের সম্পাদক শিবাজী অধিকারী জানান, দীর্ঘ ১০০ বছরের পুরানো ভোগশালায় রান্না হয়ে আসছে। সরকারের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন তিনি। আগামী দিনে নুতন রান্না ঘর তৈরি করে বিধিসম্মত উপায়ে ভোগ প্রসাদ রান্না করা হবে ভক্তদের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, করোনাকালে দীর্ঘ দু বছরেরও বেশি সময় তমলুকের মন্দিরে ভক্তদের জন্য দেবী মায়ের ভোগ প্রাসাদ বিতরণ করা বন্ধ ছিল। সম্প্রতি তা চালু হয়েছে।
Saikat Shee