১। পাকা বাড়ি বা অন্য কোন সরকারী ঘর এর অনুমোদন পেলে।
২। পরিবারের কেউ যদি কোন সরকারী ঘর পেয়ে থাকে।
৩। উপভোক্তা যদি অন্য জায়গায় স্থানান্তরিত হয়ে থাকে।
৪। উপভোক্তা যদি নমিনি ছাড়া মারা যায়।
৫। উপভোক্তার দু চাকা, তিন চাকা বা চার চাকার গাড়ি থাকে।
৬। মাছ ধরার বোট থাকলে।
advertisement
৭। উপভোক্তার ট্রাকটর বা পাওয়ার টিলার থাকলে।
৮। কিষাণ ক্রেডিট কার্ড এর লোন নেওয়ার ক্ষমতা ৫০ হাজার উপরে থাকলে।
৯। পরিবারের কেউ সরকারী চাকরি করলে।
১০। পরিবারের কোন সদস্য যদি মাসে দশ হাজার টাকা রোজগার করে।
আরও পড়ুনঃ শীত বা গ্রীষ্ম বা হোক বর্ষা, পাঁশকুড়ার একটাই যন্ত্রনা, রেলগেট!
১১। কেউ যদি ইনকাম ট্যাকস প্রদান করে।
১২। কেউ যদি প্রফেসনাল ট্যাকস প্রদান করে।
১৩। নিজের নামে যদি ফ্রিজ থাকে।
১৪। নিজের নামে যদি ল্যান্ড ফোন থাকে।
১৫। নিজের নামে আড়াই একর বা তার বেশি চাষযোগ্য জমি এবং অন্তত পক্ষে একটি সেচযোগ্য যন্ত্র থাকে।
১৬। নিজের নামে পাঁচ একর বা তার বেশি দুই ফসলি বা তিন ফসলি চাষযোগ্য জমি থাকে।
১৭। কারুর সাড়ে সাত একর এর বা তার বেশি জমি থাকে এবং অন্তত পক্ষে একটি সেচযোগ্য যন্ত্র থাকে।
আরও পড়ুনঃ বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবসের প্রাক্কালে নিজেদের দাবি নিয়ে সোচ্চার প্রতিবন্ধীরা
এই সব কারণগুলির জন্য আবাস যোজনা থেকে বাদ যাবে। এই নির্দেশিকা জারি হওয়ার পরেই সমস্যায় পড়েছে আবাস যোজনার তালিকায় থাকা উপভোক্তারা। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে শুধুমাত্র ইটের দেওয়াল রয়েছে এরকম মানুষের নাম বাদ পড়ছে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী। তাই প্রশাসনকে মানবিক হওয়ার আবেদন জানিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানরা বিডিও এর দ্বারস্থ হয়।
Saikat Shee