এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রণালয়ের পূর্বাঞ্চলীয় বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট ডাইরেক্টর অনিতা দেবী জানান, এই পদ্ধতি পরিবেশকে দুষণমুক্ত রেখে প্রয়োজনে এক বা একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে ফসলের ক্ষতিকারক পোকা ও রোগ বালাইকে অর্থনৈতিক ক্ষতি সীমার নিচে রাখাকে বোঝায়। যাতে পরিবেশ দূষিত না হয়। উপকারী পোকামাকড় সংরক্ষণ, রোগ সহনশীল জাত ও আধুনিক চাষাবাদ পদ্ধতি ব্যবহার এবং সর্বশেষ ব্যবস্থা হিসেবে রোগনাশকের সময়োচিত ও যুক্তি সঙ্গত ব্যবহারকে নিশ্চিত করে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম উঠল দুঃস্থ পরিবারের মেয়ে প্রিয়াঙ্কার
এতে শুধু কৃষকরায় উপকৃত হবেন না, উপকৃত হবেন সাধারণ মানুষও। কারণ এই পদ্ধতিতে কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের ব্যবহার অনেকটাই কমে যাওয়ায় মানুষ বিষক্রিয়ার হাত থেকে বাঁচবেন। এই প্রশিক্ষণ পেয়ে খুশি স্থানীয় কৃষকরা। তাঁরা বলেন, এভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়ায় খুব উপকৃত হয়েছেন তাঁরা। চাষের উপর ভরসা করেই চলে সংসার তাই যাতে জমিতে পোকা না হয় সেদিকে নজর দিতেই হয়।
আরও পড়ুনঃ কেটে ফেলা হল স্কুলের ১০১টি গাছ! অভিযোগ দায়ের থানায়
আর সেই প্রশিক্ষণ ঘরের সামনে এসে দিয়ে গেলেন আধিকারিক এর থেকে ভালো কি হতে পারে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সব জিনিসেরই দাম বেড়েছে বাদ নেই রাসায়নিক সার ও কীটনাশক। জমিতে ব্যবহার করা সার ও কীটনাশক কিনতে গিয়ে কপালে হাত পরে কৃষকদের। ফলে যাতে জমিতে পোকা না হয় সেদিকেই সব সময় নজর থাকে সকলেরই। ফলে জমির পোকা, ফসলের রোগ নিরাময়ের উপায় জানতে পেরে খুশি কৃষকরা।
Malobika Biswas