তবে এ বছর স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছে হাটের বেচাকেনা। বিক্রিবাটা শুরু হয়েছে, যদিও তাতে তেমন খুশি নয় ব্যাবসায়ীরা। এ বছর এখনও পর্যন্ত বর্ষা সেভাবে না হওয়ার কারণে অনেক চাষিরাই পাট পচাতে পারেননি, এখনও মাঠে পড়ে রয়েছে অনেক পাট। পুরোপুরিভাবে পাট উঠলেই জামাকাপড়ের বাজারে দেখা মিলবে লাভের, এমনই আশা ব্যবসায়ীদের। হাটে জামাকাপড় কিনতে আসা এক ক্রেতা এদিন জানান অন্যান্য বারের তুলনায় দাম অনেকটাই কম রয়েছে স্টক রয়েছে প্রচুর ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পেট ভরে ১০ টাকার অন্নভোগ পেয়ে খুশি বর্ধমানবাসী
এদিকে গণেশচন্দ্র তাঁত কাপড়ের হাটের মালিক সুবীর কর্মকার তিনি জানান বিগত কয়েক সপ্তাহ তেমন বিক্রি বাটা হয়নি। চলতি সপ্তাহে কিছু কিছু করে বিক্রিবাটা শুরু হয়েছে। আগে রথের পর থেকেই পাইকারেরা হাজির হতেন শাড়ি জামাকাপড় কিনতে। কিন্তু এ বছর এখনও তেমন ক্রেতার দেখা নেই । তবে তাঁর আশা খুব শীঘ্রই আবার পুরনো ছন্দে ফিরবে হাট।
Malobika Biswas