সেই কমিটির পাঁচ জন সদস্য এদিন এলেন ঘটনাস্থল পরিদর্শনে। SDLRO, কাটোয়া, মঙ্গলকোট থানার IC, মঙ্গলকোট ব্লকের BLRO, মঙ্গলকোট ব্লকের ইঞ্জিনিয়াররা এছাড়াও ছিলেন পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের বন ও ভূমি কর্মদক্ষ শ্যামা প্রসন্ন লোহার। এদিন এই সরকারি আধিকারিকরা ব্রিজের নিচ খতিয়ে দেখেন। এই ব্রিজের নিচেই রয়েছে সরকারি বালির ঘাট। সেই ঘাটটি থেকে থাকে অবৈজ্ঞানিকভাবে বালি তোলা হচ্ছে। যা খতিয়ে দেখেন পরিদর্শনে আশা আধিকারিকরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ রাতারাতি খালি হয়ে যাচ্ছে নদীগর্ভ! ভয়ঙ্কর অভিযোগ
খতিয়ে দেখার পর আধিকারিকরা বলেন, বালির ঘাটটি থেকে সরকারি নিয়ম মেনেই বালি তোলা হচ্ছে। তবে ব্রিজের একটা নির্দিষ্ট দূরত্বে বালি তোলার কথা তা যদি না হয় তাহলেই ব্রিজের ক্ষতি হবে। সবদিক খতিয়ে দেখে দেখা যাচ্ছে এখনো পর্যন্ত তেমন কোনো সমস্যা নেই বালি তোলা নিয়ে। তবে যদি কোন রকম ভাবে নিয়ম না মেনে ব্রিজের আড়াইশো মিটারের দূরত্ব বজায় না রেখে বালি তোলা হয় তাহলে ব্রিজের ক্ষতি হতে পারে।
Malobika Biswas