TRENDING:

Purba Bardhaman: মেলেনি আলুর ক্ষতিপূরণ! রাস্তায় নামলেন চাষিরা

Last Updated:

দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও মেলেনি আলুর ক্ষতিপূরণ। তাই আলুর ক্ষতিপূরণের দাবিতে কার্জন গেট এর সামনের পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন মেমারির রসুলপুরের ক্ষতিগ্রস্ত আলু চাষিরা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#পূর্ব বর্ধমান : দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও মেলেনি আলুর ক্ষতিপূরণ। তাই আলুর ক্ষতিপূরণের দাবিতে কার্জন গেট এর সামনের পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন মেমারির রসুলপুরের ক্ষতিগ্রস্ত আলু চাষিরা। জানা গিয়েছে মেমারির একটি হিমঘরে বেশ কয়েক হাজার বস্তা আলু রাখেন মেমারির আলু চাষিরা। হিমঘরে কর্তৃপক্ষের গাফিলতিতে হাজার হাজার বস্তা আলু পচে নষ্ট হয়। আলু নষ্ট হওয়ার ফলে মাথায় হাত পড়ে মেমারির আলু চাষিদের। এরপরই আলুর ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়ে বেশ কয়েকবার হিমঘর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চায় চাষিরা। তবে কর্তৃপক্ষ সাক্ষাৎ করতে রাজি না বলে অভিযোগ করেন মেমারির আলু চাষীরা। ইতিমধ্যেই আলুর ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়ে বেশ কয়েকবার জেলাশাসকের কাছে অভিযোগ জানান মেমারি ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা। মেমারির ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক এবং হিমঘরের মালিকদের নিয়ে বৈঠক করেন পূর্ব বর্ধমান জেলা শাসক প্রিয়াঙ্কা সিংলা। এছাড়া বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অন্যান্য আধিকারিকরা। বৈঠকে কৃষকদের ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দিয়েছিল হিমঘর কর্তৃপক্ষ।
advertisement

কিন্তু কৃষকদের দাবি মত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ায় ফের বর্ধমান কার্জন গেট চত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশে সামিল হল মেমারি কৃষকরা। প্রায় সাড়ে ৩০০ চাষি রাস্তা অবরোধ করে এদিন। জেলাশাসকের অফিস ঘেরাও করেও বিক্ষোভ দেখান ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা। দীর্ঘক্ষণ ঘেরাওয়ের পর ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের একটি পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল জেলাশাসকের সঙ্গে দেখা করেন।

আরও পড়ুনঃ প্লাস্টিকের ক্যারি ব্যাগ ব্যবহারের বিরুদ্ধে জোর দিল জেলা প্রশাসন

advertisement

তারপর জেলাশাসকের আশ্বাসে পরই বিক্ষোভ ওঠে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ১৯ মে মেমারির রসুলপুরের ওই হিমঘরে গিয়ে কৃষকরা দেখেন তিন নম্বর চেম্বারে রাখা আলু নষ্ট হয়ে গিয়েছে। হিমঘর সূত্রে জানা গিয়েছে, ৩ নম্বর চেম্বারে ১৮৮৯ জন কৃষকের ১, ১৫,৬৬৩ প্যাকেট আলু আছে। আলু নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ক্ষতিপূরণের দাবিতে আন্দোলনে নামেন কৃষকেরা।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ জলের অভাবে আমন চাষ ক্ষতির মুখে পড়ার আশঙ্কা

এমনকি ২ নম্বর জাতীয় সড়কও অবরোধ করে। তারপর মুখ্যমন্ত্রী জেলা সফরে গিয়ে প্রশাসনিক বৈঠক করে আলু চাষিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তারপর জেলা প্রশাসন ও হিমঘর মালিকের সঙ্গে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকও হয়। কিন্তু কোনও সুরাহা হয়নি বলে অভিযোগ চাষিদের।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
জলের দরে সস্তা নাকি পকেটে কোপ? ভাইফোঁটায় ইলিশ কিনতে কালঘাম ছুটবে নাকি মধ্যবিত্তের?
আরও দেখুন

Malobika Biswas

বাংলা খবর/ খবর/পূর্ব বর্ধমান/
Purba Bardhaman: মেলেনি আলুর ক্ষতিপূরণ! রাস্তায় নামলেন চাষিরা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল