যারা বন্দীদশা অবস্থায় থাকাকালীন ভালো কাজ করেছেন যেমন কোনও গুনের বিকাশ ঘটেছে। এছাড়াও যারা সমস্ত নিয়ম মেনে চলেছেন কারাবাসের সব দিক বিবেচনা করেই এই মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এদিন মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ জানান, যে সব মহিলা ও পুরুষ আবাসিক দের সাজার অর্ধেক বা ষাট শতাংশ কাটিয়েছেন তারা ছাড়া পেলেন। এছাড়াও অল্প বয়সী বন্দী, যাঁরা জরিমানা দিতে অপারগ তারাও ছাড়া পেলেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ কালনার মহিষমর্দিনী পুজোর বিশেষ আকর্ষণ পুতুল নাচ
নিয়ম অনুসারে যাবজ্জীবন বন্দীদের কয়েকজন ছাড়া পাবেন। এক্ষেত্রে অন্য কোনোও অপরাধ না করাও বিবেচিত হয়েছে। এছাড়াও বিবেচিত হয়েছে সংশোধনাগারে থাকাকালীন বন্দীদের অন্য গুণের বিকাশ। অন্যদিকে প্রদীপ মজুমদার বলেন, জেল এখন আর কারাগার নয়। সংশোধনের জায়গা। এঁরা যাতে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেন সেই জন্য সাহায্যও করা হবে। প্রতি বছরের মত এ বছরও বর্তমান সংশোধনাগার থেকে বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হল।
আরও পড়ুনঃ এ কেমন স্কুল! যেখানে আসলে আর বাড়ি যেতেই চায় না ছাত্রছাত্রীরা!
রাজ্য সরকারের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বছরই ১৫ ই আগস্ট আবাসিক দের মুক্তি দেওয়া হয়। এবছরও তার ব্যতিক্রম হল না। ফলে মুক্তি পেয়ে খুশি ওই ২০ জন আবাসিক। তাঁরা যাতে জীবনের মূল স্রোতে ফিরতে পারেন সেদিকে নজর দেবে সরকার বলে জানা গিয়েছে। এ বছর আবাসিক মুক্তির সংখ্যা হল ১৭৫ ও ৯৯ জন মোট ২৩৪ জন বন্দী মুক্তি পেয়েছেন। গত বছর এর সংখ্যাটা ছিল একটু বেশি।
Malobika Biswas