সেই রীতিনীতি মেনেই এবছরও শ্মশানকালীর মহা ভোগের আয়োজন করা হয়। বিসর্জনের আগেই হয় এই মহাভোগ, জানালেন পুজো কমিটির সদস্যরা পুজো কমিটির সদস্য, শ্যামাপ্রসন্ন লোহার বলেন, শ্মশান কালীর পুজোর নিয়ম মেনেই প্রতিবছর পালিশ গ্রামে এই শ্মশান কালী পুজো হয়ে থাকে। করোনার জেরে দীর্ঘ দু'বছর মহা ভোগের আয়োজন করা হয়নি। করোনা আবহ কাটিয়ে এবছর ফের মহা ভোগের আয়োজন করা হয়েছে। যার জেরে খুশি গ্রামের মানুষজন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জমিতে ছিঁড়ে পড়ে থাকা বিদ্যুৎবাহী তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু যুবকের
শুধু জামালপুরের পালিশ গ্রামই নয় দূরদূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন এই পূজা উপলক্ষে। ভোগখেতেও আসেন অনেকে। রীতি অনুযায়ী শ্মশান কালী ফোঁটা নেয় ভাইফোঁটার দিন । এরপর মহা ভোগ হয় তারপরই বিসর্জনের পালা। সবমিলিয়ে কালীপুজো ঘিরে থাকে গোটা গ্রাম উৎসবের আনন্দে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, প্রতি বছরই কালী পুজোয় আসেন। ভীষণ জাগ্রত এই কালী। অনেকে মানত করেন দেবীর কাছে। শুধু পুজোর দিনগুলি নয় ভোগের দিনও মানুষ আসেন। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে পাত পেড়ে ভোগ খান সকলে।
Malobika Biswas