কাউন্সিলর প্রদীপ রহমানের উদ্যোগে হচ্ছে এই পরিষ্কার করার কাজ। শুধু ঘাট পরিষ্কারই নয় রাতে লাইট লাগানো হয় সৌন্দর্যজন জন্য। ছট পুজো করতে আসা সমস্থ মানুষ যাতে সুষ্ঠ ভাবে পুজো করতে পারেন সেই কারণেই কাউন্সিলর নিজের উদ্যোগে রাস্তায় লাইট লাগিয়ে ও ঘাট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করেন। প্রতিবছরই এই বাকার ঘাট পরিস্কার করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ এ কেমন মন্দির! বাইরে থেকে দেখতে এক, আর ভিতরে আর এক!
সেই মতো এবছরও পরিস্কার করার উদ্যোগ নেওয়া হল। অন্যদিকে ২১ নম্বরে বাঁকা নদীর মন্দিরের পাশেই গড়ে উঠেছে নতুন ঘাট, ২২ নম্বরের কাউন্সিলর নাড়ুগোপাল ভগত নিজের প্রতিশ্রুতি মতো এই ঘাটটি উপহার দেয় এলাকাবাসীকে। সেই ঘাটেই কাল আসবে হাজার হাজার মানুষ । সব মিলিয়ে ঘাট গুলি পরিষ্কার করার কাজ চলছে জোরকদমে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে ঘাট গুলিতে।
আরও পড়ুনঃ কালী পুজো উপলক্ষে মহাভোগ, ভোগ খেলেন কয়েক হাজার মানুষ
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য , আগামী রবিবার সন্ধ্যাবেলা ঘাটে যাবেন মনুষজন । ছট পুজোর রীতি মেনে এদিন সন্ধ্যে বেলা ঘাটে স্নান করতে যাবেন অগণিত মানুষ। এরপর সোমবার ফের কাক ভরে ঘাটে সূর্য দেবের পুজো দেবেন ভক্তরা । এভাবেই দু'দিন ব্যাপী জেলার জলাশয়, ঘাট গুলি থাকে উৎসবের মেজাজে। তাই উৎসবে যাতে কোন রকম বিঘ্ন না ঘটে এনিয়ে যেমন তৎপর প্রশাসন তেমনই উদ্যোগী হয়েছে কাউন্সিলররাও।
Malobika Biswas