তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হল এই প্রথম রমনাবাগানে প্রবেশের পরই দর্শকরা মুখোমুখি হবেন চিতা বাঘের সঙ্গে। একটি দুটি না এক সঙ্গে চারটি চিতা দেখার সুযোগ পাবেন দর্শকরা। যদিও এই চারটির মধ্যে দুটি ছোট। আর সেই ছোট চিতাদের খেলা করার দৃশ্য আপনার মন কাড়তে বাধ্য। এতদিন পুরুষ চিতা ধ্রুব আর মেয়ে চিতা কালি কেই দর্শকরা সামনে থেকে দেখে এসেছেন। এবার বাবা মায়ের সঙ্গে ছোট্ট দুই চিতা শাবক কেও দৌড়াদৌড়ি করতে দেখার আনন্দ পাবেন দর্শকরা।
advertisement
আরও পড়ুন: বুর্জ খালিফা, বা সন্দেশের বিরিয়ানি খেয়েছেন? ভাইফোঁটাতে কিনবেন নাকি এই সব মিষ্টি !
পাশাপাশি লম্বা লম্বা গাছের সারির মাঝ দিয়ে মোড়ামের রাস্তা ধরে কিছুটা এগিয়ে গেলেই দেখা যাবে ভাল্লুক। তার কিছুটা দূরে হরিণের এনক্লোজার, তার উল্টোদিকে জলাশয়ে দেখা পাওয়া যাবে কুপিরদের। তিনটি প্রজাতির হরিণ দেখার স্বাদ উপভোগ করে কিছুটা এগোলেই পাখির খাঁচা। যেখানে দেখা মিলবে এমু, গোল্ডেন পিজিয়ন, সিলভার পিজিয়ন আর জাতীয় পাখি ময়ূরের। ভাগ্য ভাল থাকলে শুনতে পারেন ময়ূরের ডাকও। পাখির খাঁচার সামনেই আছে পার্কের মধ্যে অন্যতম আকর্ষণ বিশাল কুমির। দুপুরের রোদে গা গরম করতে জল থেকে উঠে ডাঙ্গায় শীতঘুমরত কুমিরকে দেখার আনন্দইটাই আলাদা।
Malobika Biswas