মূলত স্বর্ণমন্দিরের সবকিছুই এখানে চাক্ষুষ করা যাবে। মন্দিরের ভিতরে পিতলের কাজ রয়েছে। বাইরে ফাইবার দিয়ে সাজানো হয়েছে। অমৃত সরোবরের আদলে মন্দিরের সামনে বড় জলাধার তৈরি করা হয়েছে। মূর্তিতে রয়েছে সাবেকিয়ানার ছোঁয়া। পুজো উদ্যোক্তারা বলেন, স্বর্ণমন্দিরের আদলে মণ্ডপে তৈরি করা হয়েছে চূড়া। রাতে আলো পড়লে এই মণ্ডপের ছবিটাই বদলে যাচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ বড়শুলের অন্নদাপল্লীর এই বছরের থিম আম আঁটির ভেঁপু
advertisement
মণ্ডপের প্রতিচ্ছবি জলে চাক্ষুষ করা যাবে। দিনের বেলাতেও প্রতিচ্ছবি দেখা যাচ্ছে। প্রচুর মাছের দেখা মিলবে। মণ্ডপের ভিতরেও রয়েছে কারুকার্য। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুজোর কয়েকটা দিন মণ্ডপে রয়েছে স্বেচ্ছা সেবকরা । এছাড়া পুলিস-প্রশাসন রয়েছে পুজো মণ্ডপে। সব মিলিয়ে দীর্ঘ দুই বছর পর এর ফের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছে পুজো মন্ডপ গুলি। একইভাবে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছে এই পুজো মন্ডপও।
Malobika Biswas