ফুলের স্তবক দিয়ে তাঁকে সংবর্ধনা জানানো হয়। সামিয়ার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯। এই রেজাল্টে খুশি স্কুলের শিক্ষিকা থেকে শুরু করে তার সহপাঠীরা। যদিও সামিয়া যে ভালো ফল করবেই তা নিয়ে আশাবাদী ছিলেন স্কুলের শিক্ষিকারা। ছোটো থেকেই সামিয়া পড়াশোনায় ভালো।
আরও পড়ুনঃ মাধ্যমিকে প্রথম রৌনকের স্বপ্ন ডাক্তার হওয়া
advertisement
প্রতিটি পরীক্ষায় স্ট্যান্ড করে সামিয়া এমনটাই বলছেন সামিয়ার পরিবারের সদস্যরা। সামিয়ার বাবা পেশায় ব্যবসায়ী মা গৃহবধূ। বাবার আদরের মেয়ে সামিয়া। ফলে মেয়ের উপর পড়াশোনার ভার চাপিয়ে দিতেন না তার বাবা।
আরও পড়ুনঃ বেহাল রাস্তা মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
সামিয়া জানায়, \"১২ থেকে ১৩ ঘণ্টা পড়াশোনা করত সে। তবে শুধু পড়াশোনাই নয়, পাশাপাশি খেলাধুলা ও বই পড়া এই সবেতে আগ্রহ রয়েছে তার। ব্যাডমিন্টন খেলতে ভালবাসে সে। সাত জন শিক্ষকের কাছে পড়ত সামিয়া। বড় হয়ে ডাক্তার হতে চায় সে।
Malobika Biswas