কোনওদিন প্রচারের আলোতে আসতে চাননি তিনি ৷ তবে বাড়ির লোকেরা চান শান্তিময় বাবু সম্মানিত হোন । বাড়িতেই আছে মা কালীর মূর্তি ৷ বিগ্রহের সামনে বসে মা কালীকে নিয়ে অসংখ্য ভক্তিগীতি লিখেছেন তিনি । বর্তমানে বয়স প্রায় আশি ৷ হাত কাঁপলে,ও কানে শুনতে না পেলেও হাতের লেখা রয়েছে সেই আগের মতোই।
advertisement
আরও পড়ুন : পুলিশের মানবিক মুখ, দরিদ্র পরিবারের পড়ুয়াদের জন্য অবৈতনিক কোচিং সেন্টার
২০ বছর বয়স থেকে তিনি গান লেখা ও সুর প্রদান করেন । ১৯৭১ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত আকাশবাণীতে গান গাইতেন । পাশাপাশি গান লেখা ও সুর প্রদান করতেন । অভিযোগ, সব মিলিয়ে শান্তিময়বাবুর গানের ভাণ্ডার ভর্তি, তবে সম্মানের জায়গা কার্যত শূন্য ৷
আরও পড়ুন : প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষারত সন্দেহভাজনের ব্যাগ তল্লাশি করে চক্ষু চড়কগাছ রেলপুলিশের
শান্তিময় বাবুর স্ত্রী শঙ্করী ঘোষ বলেন, ‘‘ উনি বড় গুণী লোক । আমি বিয়ের আগে থেকেই জানতাম । তবে এত গান লিখে ও সুর দিয়েও কোনও সম্মান পেলেন না । ওঁর সম্মান পাওয়া দরকার ছিল । তবে ওঁর তা না পাওয়ার কারণ একটাই-কোনওদিন প্রচারের আলোয় ছিলেন না উনি।’’
( প্রতিবেদন : Malobika Biswas)