উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রাবন্ধিক উমেশ শর্মার কাছে যে লোককথার ইতিহাস জানা যায় তাতে তিনি এটাও বলেন, ১৯৫৪ সালে জলপাইগুড়ি হলদিবাড়ী সড়ক নির্মাণ কাজের বরাত পাওয়া ঠিকাদার এই মন্দিরটি নির্মাণ করে, এ ছাড়াও তিনি বলেন আরেকটি মিথ রয়েছে, এই ধাপ চণ্ডী মন্দিরকে ঘিরে।
আরও পড়ুনঃ সকাল থেকে ভাসছে বাংলা, ফের আকাশ ভাঙা বৃষ্টির পূর্বাভাস কয়েক জেলায়, দেখুন তালিকা
advertisement
আরও পড়ুনঃ বাজারে এসেছে ইলিশ, ৬০০ গ্রাম-১ কিলোর ইলিশ কত দামে বিক্রি হচ্ছে? জানুন
শোনা যায়, হুসেন শাহ যখন তৎকালীন কোচবিহার জেলার গসানিমাড়ি দখল করার জন্য যুদ্ধ করেছিলেন সেই সময় এই মন্দিরটি ধ্বংস করেছিলেন। এলাকার বাসিন্দারা জানিয়েছেন, এই মন্দিরে কোনও বিগ্রহ নেই, পশ্চিমদিকে মুখ করেই সবাই পুজো করে ছোটবেলা থেকেই দেখছি।
মন্দিরের পাশেই বাড়ি ফানিরানি নিয়োগীর। তিনি জানান, খুবই জাগ্রত এই মন্দির, বৈশাখে চণ্ডীর পুজো যেমন হয় তার সঙ্গে এলাকার মানুষের বাড়ির যে কোনও সামাজিক অনুষ্ঠান হলেই এই মন্দিরে অবশ্যই পুজো দিতে আসবে সবার প্রথমে, কয়েক দশক ধরে দেখে আসছি পশ্চিম দিকে মুখ করে সবাই পুজো দেয় একটি উঁচু ঢিবিকে, এ ছাড়া কোনও বিগ্রহ নেই।
সুরজিৎ দে