আরও পড়ুনঃ পঞ্চায়েতে নজরে ‘চা-বলয়’, ক্রান্তি থেকে কী বার্তা দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ?
হিলির বৈকুণ্ঠপুর গ্রামের বাসিন্দা বিদ্যুৎ হালদার। পেশায় তিনি প্রাক্তন শিক্ষক। ৬৬ বছর বয়সি ওই বৃদ্ধ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ১৪ নম্বর আসনের আরএসপি প্রার্থী। তিনি দুঁদে রাজনীতিবিদও। ছাত্রজীবন থেকে তিনি বাম রাজনীতিতে হাত পাকিয়েছেন।
advertisement
২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে গিয়ে তৃণমূলের কাছে পরাজিত হয় বিদ্যুৎ হালদার। তবে অভিযোগ, তৃণমূল গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ব্যাপকভাবে সন্ত্রাস চালিয়েছিল। বাড়িতে চড়াও হয়ে ভাংচুর করার পাশাপাশি গুন্ডা বাহিনীর শাসানীর মুখে পড়তে হয়। ওই হিংসার স্মৃতি আজও তাড়া করচ্ছে হালদার পরিবারকে।
আরও পড়ুনঃ ভোটের লড়াইয়ে আনিস খানের দাদা! কোন দলের হয়ে? প্রচারে তুমুল ব্যস্ত আনিসের বাবাও
১৯৮৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য নির্বাচিত হন। তারপরে হিলি পঞ্চায়েত সমিতিতে ১৯৮৩ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত জনস্বাস্থ্য বিভাগের দ্বায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত পঞ্চায়েত সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৩তে পুনরায় পঞ্চায়েত সদস্য নির্বাচিত হন। টানা দশ বছর হিলি পঞ্চায়েতের প্রধানের দায়িত্ব সামলেছেন ওই আরএসপি প্রার্থী। আরএসপির জেলা কমিটির এগজিকিউটিভ বডির সদস্যও রয়েছেন।
আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে ফের লড়াইয়ের ময়দানে নেমেছে সস্ত্রীক বিদ্যুৎ হালদার। প্রতিদিন দু’দফায় প্রচারে বেরোচ্ছেন বৃদ্ধ দম্পতি।
সুস্মিতা গোস্বামী