শুধু জল জমে থাকা নয়, এই জমা জল দুর্গন্ধর কারণ। শিক্ষিকাদের অভিযোগ, “এটি নর্দমার জল। যা দিয়ে ভরে রয়েছে বিদ্যালয় চত্বর। দুর্গন্ধে টেকা দায় হয়ে পড়েছেন।” শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের অভিযোগ, “মাস খানেক আগে এলাকায় শুরু হয়েছিল নর্দমার কাজ। এরপর তা কোনও কারণবশত অর্ধেক কাজ হয়েই বন্ধ হয়ে যায়। যার দরুণ নর্দমার জমা জল প্রবেশ করছে বিদ্যালয় চত্বরে। যার কারণে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। পাশাপাশি, বাড়ছে মশার উপদ্রবও। এই বিদ্যালয়ে রয়েছে ২০ জন পড়ুয়া। এই পরিস্থিতির কারণে ১০ জন পড়ুয়া আসেনা বিদ্যালয়ে।”
advertisement
আরও পড়ুন: ট্রেন দুর্ঘটনায় উদ্ধারকার্য থেকে বন্যপ্রাণীদের জীবন দান! রেল মনে রাখবে ‘কাজল দা’কে
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা কমলা সুব্বা ঘোষের অভিযোগ, “এ নিয়ে একাধিকবার গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে জানিয়েছি। তবুও কোনও সুরাহা হয়নি। বর্তমানে বিদ্যালয়ের এই অবস্থার কারণে অভিভাবকেরা পড়ুয়াদেরই বিদ্যালয়ে পাঠাচ্ছে না।” অভিভাবকরা জানিয়েছেন, “স্থানীয় প্রশাসন পড়ুয়াদের রোগের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। এই সমস্যার সমাধান না হলে পড়ুয়ারা স্কুলে যাবে না। যার ফলে এই বিদ্যালয়টি বন্ধ হয়ে যাবে।” যেখানে রাজ্য সরকার প্রতিনিয়ত স্কুলছুট কমানোর জন্য একের পর এক পদক্ষেপ নিচ্ছে, সেই জায়গায় স্থানীয় প্রশাসনের গাফিলতিতে এমন ঘটনা বেশ নিন্দাজনক বলেই মনে করছেন অধিকাংশরা।
Annanya Dey





