TRENDING:

ভোটের হাওয়া পাহাড়ে! পঞ্চায়েত নির্বাচনে লড়বে সব আঞ্চলিক দলই

Last Updated:

পাহাড়ের পঞ্চায়েত নির্বাচনে লড়বে পদ্ম শিবিরও। লড়বে বিমল গুরুংয়ের গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা, মন ঘিসিংয়ের জিএনএলএফও।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পার্থপ্রতিম সরকার, দার্জিলিং: ফের পাহাড়ে ভোটের হাওয়া। প্রহর গুনছে সব পক্ষই। এবার লড়াই গ্রাম দখলের। কথায় আছে গ্রাম যার, ক্ষমতা তার। সেই গ্রামের ভোট এবারে পাহাড়ে। ২২ বছর পর। স্বাভাবিকভাবেই উৎফুল্ল পাহাড়ী গ্রামের ভোটারেরাও। অপেক্ষা উন্নয়নের, অপেক্ষা কর্ম সংস্থানের। অপেক্ষা সুপরিষেবার। লড়াইও হবে বহুমুখী।
Representative Image
Representative Image
advertisement

ইস্যু বলতে শুধুই অনুন্নয়ন। অভিযোগ, সুষ্ঠু সরকারি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত পাহাড়ের বহু গ্রাম। আশা, নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জিতে আসবেন জনপ্রতিনিধিরা। এলাকায় কাজ হবে, সামান্য জন্ম বা মৃত্যুর সার্টিফিকেটের জন্যে আর ছুটতে হবে না শহরে। ঘরের পাশে পঞ্চায়েত বা বিডিও অফিসেই মিলবে যাবতীয় শংসাপত্র। তাই খুশি রোশন সুব্বা, ফুরবা শেরিং ভুটিয়ারা। মুখিয়ে রয়েছে নতুন প্রজন্মের ভোটারেরাও। জন্মের পর অনেকেই এবারে অংশ নেবে গ্রাম দখলের নির্বাচনে।

advertisement

আরও পড়ুন: ‘উনি কি কারও ঠোঁট নাড়া দেখে বক্তব্য বুঝতে পারেন...?’ জয় শাহের পাশে দাঁড়িয়ে অভিষেককে খোঁচা শুভেন্দুর

পাহাড়ের পঞ্চায়েত নির্বাচনে লড়বে পদ্ম শিবিরও। লড়বে বিমল গুরুংয়ের গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা, মন ঘিসিংয়ের জিএনএলএফও। পাহাড়ের প্রতিটি দলই স্বাগত জানিয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচনকে। ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত দাবি করলেও দ্বিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনেও আপত্তি নেই কোনও দলেরই। সব দলেরই সাফ কথা ২২ বছর ধরে ভোট নেই পাহাড়ে। যত দ্রুত সম্ভব ভোট হোক। তবে তা যেন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়। গ্রামেও উন্নয়নের জোয়ার আনতে হবে। গতকালই রাজ্য নির্বাচন কমিশন পাহাড়ের গ্রামীণ এলাকার সীমানা পুনর্বিন্যাস এবং সংরক্ষনের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। তারপর থেকেই প্রশাসনের পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোরও তৎপরতা তুঙ্গে।

advertisement

আরও পড়ুন: মমতার 'আশঙ্কাই' সত্যি হল! অভিষেককে ফের তলব ইডি-র, এবার কলকাতাতেই জেরা

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

পাহাড়ের গ্রামের বাসিন্দারাও রাজ্যের সিদ্ধান্তে খুশি। গত ২২ বছরে সেভাবে উন্নয়ন হয়নি। বাড়ির পাশে পঞ্চায়েত বা বিডিও অফিস থাকলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। কেন না জনপ্রতিনিধি শূন্য বোর্ড টানা ২২ বছর ধরে। অনেকেরই কথায়, পাহাড়ী গ্রামগুলিতে যা কাজ হয়েছিল সেই ইংরেজ আমলে। তারপর থেকে শুধুই অনুন্নয়নের ছবি। রাস্তাঘাট, পানীয় জল পরিষেবা থেকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য সবক্ষেত্রেই কাজের ভাঁড়ার শূন্য। এখন পাহাড়বাসী প্রহর গুনছে নির্বাচনের দিন ঘোষণার।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
ভোটের হাওয়া পাহাড়ে! পঞ্চায়েত নির্বাচনে লড়বে সব আঞ্চলিক দলই
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল