বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গল ঘেরা রাজাভাতখাওয়া, জয়ন্তী, বক্সার পাহাড়ি গ্রাম সহ জলদাপাড়া জঙ্গল ঘেরা কোদালবস্তি গ্রামে ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকেরা। খালি নেই একটি সাফারি গাড়িও দাবি পর্যটন ব্যবসায়ীদের। স্থানীয় গাইড ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের কথায়, বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গলে প্রতিদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত তিন ধাপে জঙ্গল সাফারি হয়। আর সব সাফারিই পর্যটকে ঠাসা।
advertisement
একই অবস্থা জলদাপাড়া জঙ্গল ঘেরা কোদালবস্তিতেও। এখানে দিনে চার ধাপে চারটি গাড়িতে সাফারি হয় এবং সব সাফারি বর্তমানে পর্যটকে ঠাসা রয়েছে বলেও দাবি স্থানীয় গাইডের।যার জেরে মুখে হাসি ফুটেছে পর্যটনের সঙ্গে জড়িত মানুষদের।
তারা জানান, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশের পর বক্সা ও জলদাপাড়া দুই জঙ্গলের বর্তমানে সাফারির খরচ আগের তুলনায় অনেকটাই কমেছে। ফলে ছুটির দিনে জয়ন্তী, কোদালবস্তির বক্সা ও জলদাপাড়া জঙ্গল ঘেরা পর্যটনস্থল গুলোতে ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকেরা। বর্তমানে সাফারিতে এলেই দেখা মিলছে অনেক বন্য প্রাণীর।