বিশেষ করে রাজ্যজুড়ে প্রসিদ্ধ তিস্তার বরোলি মাছসহ অন্যান্য প্রজাতির মাছও এই বিষক্রিয়ার শিকার হয়েছে।এলাকাবাসীর অভিযোগ, কিছু অসাধু মাছ শিকারির লোভের কারণেই বারবার ঘটছে এই ঘটনা। বিষাক্ত তেল বা রাসায়নিক প্রয়োগ করে নদীর মাছ নিধন শুধুমাত্র বেআইনি নয়, এটি নদীর স্বাভাবিক জীববৈচিত্র্যের জন্য ভয়াবহ।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
advertisement
আরও পড়ুন: সত্যিই প্যান্ট পরতে ভুলে গেলেন নেহা ধুপিয়া? ভিডিও দেখে হার্ট-ফেল নেটিজেনদের! তুমুল ভাইরাল
মাছের স্বাভাবিক প্রজনন প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ভবিষ্যতে তিস্তা নদীর মাছের অস্তিত্ব সংকটে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা।এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রশাসন ও মৎস্য দফতরের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এলাকাবাসীর দাবি, বারবার এমন ঘটনা ঘটলেও কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। অবিলম্বে অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া এবং নদী ও জলজ পরিবেশ রক্ষায় কড়া নজরদারি চালানোর দাবি তুলেছেন সংশ্লিষ্ট মহল। তবে, প্রশ্ন রয়ে গেল, কতদিন এমন লোভের বলি হবে তিস্তা?
সুরজিৎ দে