এমন ক্ষেত্রে দ্রুত কোনও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে সঠিক ওষুধ খাওয়া শুরু করা উচিত। নাহলে হয়ে যেতে পারে বড় কোনও ক্ষতি। তাই কাশি হলে কোনও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে সঠিক ওষুধ গ্রহণ করা সবচেয়ে ভাল। নিজেদের ইচ্ছেমতো বা পছন্দমতো, বা ওষুধের দোকানে গিয়ে বলে যে কোনও ওষুধ খাওয়া একেবারেই অনুচিত।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘আমি গর্বিত, আমি আনন্দিত’, পদ্মভূষণ পেয়ে আপ্লুত মিঠুন চক্রবর্তী, জানালেন মনের কথা
আরও পড়ুন: ফের পাল্টি খাচ্ছেন নীতীশ! তুমুল জল্পনা, কোথায় দাঁড়িয়ে ‘ইন্ডিয়া’র ভবিষ্যৎ..যা বললেন মমতা
চিকিৎসক অসীম জানান, “সাধারণত দুই ধরনের কাশি দেখতে পাওয়া যায়। একটি সাধারণ কাশি। যা খুব স্বল্প সময়ে সেরে যায় ওষুধ গ্রহণের মাধ্যমে। আরেকটি দীর্ঘমেয়াদি কাশি। যা ওষুধ খেলেও সঠিক ভাবে সারতে চায় না। মূলত, এই দুই নম্বরের কশিকে নিয়ে সাধারণ মানুষের সচেতন হওয়া অনেকটাই বেশি প্রয়োজন। নাহলে কোনও বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। মূলত, ইচ্ছেমতো ওষুধ সেবন। সঠিক ওষুধের সেবন না করা। কিংবা হাতুড়ে ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করলে এই ধরনের সমস্যা বাড়ার সম্ভবনা থাকে। তাই কাশি হলে অবশ্যই কোন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে ওষুধ খাওয়া উচিত।’’
তিনি আরও জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে যদি কাশির সমস্যা থাকে। প্রায় দুই মাসের কাছাকাছি এই সমস্যা যদি থাকে, তবে সেক্ষেত্রে সেই কাশি যক্ষ্মার হতে পারে। এছাড়াও, একটু বেশি বয়সিদের ক্ষেত্রে এই কাশি কিছু কিছু ক্ষেত্রে মারণ রোগ ক্যান্সারেও লক্ষণ হতে পারে। তাই সাধারণ মানুষের কাশির ক্ষেত্রে অবহেলা করা একেবারেই উচিত নয়। কাশির সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত কোনও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সঠিক পরীক্ষা করিয়ে তারপর সেই অনুযায়ী ওষুধ খান।”
Sarthak Pandit