পাশাপাশি, স্থানীয় বাসিন্দাদের পক্ষ থেকে জানা যায় বর্ষা শুরু হলেই এলাকা জুড়ে সমস্ত ধরণের মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান বন্ধ রাখেন তারা।সাঁকো না থাকার ফলে প্রায় নয় থেকে দশ কিলোমিটার ঘুরপথে সদরে আসতে হয় বাসিন্দাদের।দিন কিংবা রাত যেকোনো সময় রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসতে হলে দীর্ঘ প্রায় দশ কিলোমিটার ঘুরে জলঘরের উপর দিয়ে আসতে হয়। গ্রামের ঠিক সামনে দিয়ে বয়ে গেছে কাশিয়াখাঁড়ি। শীত কালে খাড়ির উপর দিয়েই যাতায়াত করতে পারলেও বর্ষাকালে যাতায়াত করা সম্ভব নয়।
advertisement
আরও পড়ুন: 'কথা না শুনলে বাবা-মাকে মেরে ফেলবো'! ভয় দেখিয়ে নাবালিকাকে যৌন নির্যাতন দাদুর!
কাশিয়াডাঙ্গা, ছোট দেওড়া সহ প্রায় তিন চারটি গ্রামের প্রায় দুই হাজার বাসিন্দাদের বিপাকে পড়তে হচ্ছে প্রতিনিয়ত।খাড়ির ওপরে ব্রিজ তৈরির আশ্বাস ভোট আসলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো দিয়ে থাকে। কিন্তু সমস্যা স্থায়ী সমাধান আর হয় না, ভোট পার হয়ে গেলে কোন দলের নেতাদের এলাকায় আর দেখা যায় না। এই বিষয় নিয়ে স্থানীয় মন্ত্রী থেকে শুরু করে জেলা প্রশাসনের অন্যান্য আধিকারিককে একাধিকবার জানানো হয়েছে কিন্তু শুধুমাত্র আশ্বাসই মিলেছে কাজ কিছু হয়নি।
সুস্মিতা গোস্বামী